Logo
Logo
×

প্রথম পাতা

যুগান্তরের একুশে পদার্পণ উৎসব

মিলনমেলায় এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়

জাতির জন্য অকুতোভয় ভূমিকা প্রত্যাশা বিশিষ্টজনের * আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে সবাই মিলে দেশ গড়ব : যমুনা গ্রুপ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম * কখনই যুগান্তর লক্ষ্য থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয়নি : অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি

Icon

যুগান্তর রিপোর্ট

প্রকাশ: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০৬:০০ পিএম

প্রিন্ট সংস্করণ

মিলনমেলায় এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়

যুগান্তরের ২১তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে যমুনা ফিউচার পার্কের মুঘল হলে শনিবার কেক কাটছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি, যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম, যুগান্তর প্রকাশক সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, যুগান্তর সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম. জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, একই পার্টির সাবেক মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম খান নিখিল, যমুনা গ্রুপের পরিচালক এসএম ওয়াদুদ ও যমুনা গ্রুপের পরিচালক জাকির হোসেনসহ অতিথিরা। ছবি: যুগান্তর।

একুশ মানে মাথা নত না করা। একুশ মানে এগিয়ে যাওয়া। একুশ মানে শক্তি। বাহান্নর মহান ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত অমর একুশে উদযাপনের পরদিন সেই একই শিক্ষা ও প্রেরণা নিয়ে শনিবার উদযাপিত হয়েছে কোটি পাঠকের প্রিয় দৈনিক যুগান্তরের একুশ বর্ষে পদার্পণ উৎসব।

যমুনা ফিউচার পার্ক কনভেনশন সেন্টারের মুঘল হলে শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে উদ্ভাসিত ছিল এ আয়োজন। অতিথিরা ফেলে আসা বিশটি বছরের মতোই আগামী দিনেও যুগান্তরের কাছে দেশ ও জাতির জন্য অকুতোভয় ভূমিকা প্রত্যাশা করেন। তারা বলেন, অনন্য সাংবাদিকতায় উজ্জ্বল যুগান্তর সত্য জয়ের স্পৃহায় ওড়াবে বিজয় কেতন। 

ফাগুনের মিষ্টি-শীতল মধ্যাহ্নে কেক কাটার মধ্য দিয়ে শুরু হয় উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা। এর আগে সকাল থেকেই এবং পরে দিনভর চলে শুভেচ্ছা বিনিময়পর্ব। ছিল ভাষার মাসের গান ও মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। এদিন বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, তারকা রাজনীতিবিদ, বর্তমান ও সাবেক সচিব, বিশিষ্ট প্রবীণ নাগরিক, অধ্যাপক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, কলামিস্ট, যুব ও ছাত্রনেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অসংখ্য মানুষের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হয় যুগান্তর পরিবার।

কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক, ক্রীড়াবিদ, চলচ্চিত্র ও নাট্য ব্যক্তিত্বের পদচারণায় মুখর ছিল উৎসবস্থল। এসেছিলেন বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি নাগরিকরাও। এসেছিলেন সহযোগী জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক, টিভি চ্যানেলের প্রধান নির্বাহী ও বার্তাপ্রধান, সাংবাদিক নেতা ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকরাও। দীর্ঘদিন পর সাক্ষাৎ হওয়ায় অতিথিদের অনেকেই পরস্পরে ভাববিনিময় করেন। মেতে ওঠেন আড্ডা-আলাপচারিতায়। অতীতের ধূসর-স্মৃতি জীবন্ত হয়ে ধরা দেয় সেখানে।

দুপুর ১২টার কিছু পর সমাগত অতিথিদের শুভেচ্ছা জানান যুগান্তরের স্বত্বাধিকারী, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম।

ধন্যবাদ জানান যুগান্তর প্রকাশক সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবং জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি।

এ পর্ব সঞ্চালনা করেন যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম। তারা পরে অতিথিদের নিয়ে কেক কাটেন।

অতিথিদের মধ্যে ছিলেন- সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, একই পার্টির সাবেক মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের একাংশের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ডাকসুর সাবেক জিএস খায়রুল কবির খোকন, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।

কেক কাটায় আরও অংশ নেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান, প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, সাবেক সচিব ও লেখক মোফাজ্জল করিম প্রমুখ।

যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম ইসলাম, গ্রুপ পরিচালক সারীয়াত তাসরীন সোনিয়া, মনিকা নাজনীন ইসলাম, মেহনাজ ইসলাম, শেখ মোহাম্মদ আবদুল ওয়াদুদ ও জাকির হোসেন কেক কাটায় অংশ নেন।

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বলেন, দেশ স্বাধীন না হলে আজ আমি যমুনা গ্রুপের স্বত্বাধিকারী হতে পারতাম না। বিষয়টা স্বাধীনতার আগের ইতিহাসের দিকে তাকালেই প্রতীয়মান হবে। তিনি বলেন, এ দেশ স্বাধীন করে আমাদের উপহার দিয়েছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

দেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুর কাছে ঋণী। আমি এবং আমার পরিবারের সদস্যরা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের কাছে ঋণী। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছেন যে, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। তার এ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে আমি শরিক হতে চাই।

যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা বলেন, যুগান্তর কারও পক্ষ-বিপক্ষ নেয় না। সমাজে সব ধরনের মানুষ বসবাস করে থাকে। এর মধ্যে কিছু খারাপ লোক আছে। যুগান্তর এসব খারাপ লোকের কর্মকাণ্ড জনগণের সামনে তুলে ধরে। যেখানেই বিতর্কিত, আইনবিরোধী, সমাজবিরোধী কর্মকাণ্ড চলে- সেখানকার খবরই বস্তুনিষ্ঠতার সঙ্গে তুলে আনে যুগান্তর। কেউ না কেউ অন্যায়টি করে থাকে। সাধারণত যখন যারা দায়িত্বে থাকে তাদের ব্যাপারেই প্রশ্নটা উঠে থাকে। সেই প্রশ্ন উঠলেই সংশ্লিষ্টরা অসন্তুষ্ট হন।

যুগান্তরের প্রতিবেদনে কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে সেটাকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানান এই শিল্পপতি। তিনি বলেন, সরকারে যারা আছেন তারা যেমন জনগণের জন্য কাজ করেন, গণমাধ্যমও তেমনি জনগণের জন্য কাজ করে থাকে। কাজ করতে গেলে ভুল-ত্রুটি হয়ে থাকে। সবাইকে নিয়েই এ সমাজে চলতে হবে।

তিনি বিগত বছরের মতো ভবিষ্যতেও যুগান্তরকে শক্তি, সাহস ও প্রেরণা দিতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করেন। নুরুল ইসলাম বলেন, দেশ গঠনে যুগান্তর অতীতের মতোই অবদান রেখে যাবে। ইনশাআল্লাহ আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে সবাই মিলে দেশ গড়ব। এর ফলাফল এ দেশ ও পরবর্তী প্রজন্ম পাবে।

প্রকাশক অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি বলেন, এ আনন্দ-উৎসবে যারা যোগ দিয়েছেন তারা সবাই আমাদের আপনজন। আপনারা আমাদের আত্মার আত্মীয়; আমাদের স্বজন। আপনারা সবাই আমাদের যুগান্তর পরিবারের প্রিয় সদস্য। এ আনন্দমেলায় কষ্ট করে উপস্থিত হওয়ার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তিনি পাঠক, শুভানুধ্যায়ী, বিজ্ঞাপনদাতা, এজেন্ট-হকারদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান।

যুগান্তর প্রকাশক বলেন, মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার এ সময়ে আমি গভীরভাবে শ্রদ্ধা করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তার শহীদী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। পাশাপাশি একুশের মহান আন্দোলনে শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি ও ভাষা সংগ্রামীদের সম্মানের সঙ্গে স্মরণ করছি।

সালমা ইসলাম বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে যুগান্তর সত্য ও সুন্দরকে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলাই যুগান্তরের সহজাত ধর্ম। এজন্য অনেক ঝড়-ঝঞ্ঝা মোকাবেলা করতে হয়েছে যুগান্তরকে; কিন্তু কখনই যুগান্তর তার লক্ষ্য থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয়নি।

যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম সমাগত অতিথিদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আপনারা যারা এসেছেন সবাইকে শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনারা আপনাদের মহামূল্যবান সময় থেকে কিছুটা আমাদের দিয়েছেন। আমরা মনে করি এটা যুগান্তরের প্রতি আপনাদের ভালোবাসার প্রমাণ। এ ভালোবাসা যুগান্তরের প্রতি আজীবন থাকবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুগান্তরের উপসম্পাদক এহসানুল হক, প্রধান বার্তা সম্পাদক আবদুর রহমান, নগর সম্পাদক বিএম জাহাঙ্গীর, চিফ রিপোর্টার মাসুদ করিম, ফিচার সম্পাদক রফিকুল হক দাদুভাই প্রমুখ।

পরে সাংস্কৃতিক আয়োজনে কয়েকটি ক্লাসিক্যাল গান পরিবেশন করেন যুগান্তর প্রকাশক কণ্ঠশিল্পী সালমা ইসলাম এমপি। যুগান্তরের সংবাদকর্মী ও বিভিন্ন বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে নেচেগেয়ে আমন্ত্রিত অতিথিরাও দিনটি উদযাপন করেন। আমন্ত্রিত অতিথিদের আপ্যায়নের জন্য ছিল ঐতিহ্যবাহী মেজবান। এছাড়া মিষ্টিমুখ করানো হয়।

এদিন যুগান্তরকে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম, সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের এমপি একেএম সেলিম ওসমান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি, নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান ও রাশেদা কে চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. সা’দত হুসাইন, বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক ড. মাহফুজুল্লাহ। 

শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) মহাপরিচালক ড. বেনজীর আহমেদ, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মীর শহীদুল ইসলাম, ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।

আরও এসেছিলেন অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ, সাবেক সচিব বদিউর রহমান, আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আশরাফুল আলম খোকন, এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সাধারণ সম্পাদক সুকৃতি মণ্ডল, গুলশান হেলথ ক্লাবের সভাপতি এম কাদের খান ও সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আলম খান স্বপন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সেক্রেটারি অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া, জাতীয় বার্ন ইউনিটের প্রধান সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন, ডিএনসিসির ৪২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আইয়ুব আনছার মিন্টু প্রমুখ।

যুগান্তরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, আমি যুগান্তরের নিয়মিত পাঠক। যুগান্তর সবসময় বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে। এ দিনে আমি এর লেখক, সংবাদকর্মী, শুভানুধ্যায়ীসহ সবার প্রতি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, দীর্ঘ ২০ বছরে যুগান্তরের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পাঠকদের মুগ্ধ করেছে। যুগান্তর মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে যুগান্তর সামনের পথে আরও এগিয়ে যাবে- এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।

সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, যুগান্তর দেশের অন্যতম শীর্ষ ও জনপ্রিয় পত্রিকা। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তারা পাঠকের চাহিদা পূরণে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনায় অটল থেকেছে। আগামী দিনেও যুগান্তর এই ধারা অব্যাহত রেখে সামনে এগিয়ে যাবে- এই প্রত্যাশাই করি। 

কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই যুগান্তর সাধারণ মানুষের কথা বলে আসছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছেন তারই কন্যা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উন্নত ও সমৃদ্ধির পথের এই যাত্রায় যুগান্তর পাশে থাকবে- এমন প্রত্যাশা করি। আমি যুগান্তরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। 

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, আশা করি, যুগান্তর বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন থেকে শুরু করে মানুষের তথ্যে যে চাহিদা রয়েছে- সেটি পূরণ করবে। মানুষের অধিকারের বিষয়ে সচেতন থাকবে। যেন কোনোভাবেই হলুদ সাংবাদিকতা না হয় সে বিষয়টি যুগান্তর কর্তৃপক্ষ সচেতন থাকবে। 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, যুগান্তর বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে প্রকৃতপক্ষেই জনগণের কাছে চলে গেছে। সব সময়ই গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার প্রশ্নে যুগান্তর আপসহীন। আমরা লক্ষ করেছি, যুগান্তর জনগণের মৌলিক স্বার্থের বিষয়ে কখনও কোনো আপস করে না। যুগান্তর আরও সফল হোক-এই কামনা করছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমি বিশ্বাস করি, যতদিন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবে, ততদিন এ দেশের মানুষ যুগান্তরকে গ্রহণ করবে। তারা অতীতে যেভাবে সাংবাদিকতার দায়িত্ব পালন করেছে, ভবিষ্যতেও একই ধারা বহাল রাখবে বলে প্রত্যাশা করছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, গণমাধ্যমের কাছ থেকে জনগণের নাগরিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকারের যে প্রত্যাশা, সেটা যুগান্তর সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে উঠে আনার চেষ্টা করেছে। স্বাধীন দেশের নাগরিকরা যেন তাদের সাংবিধানিক, রাজনৈতিক অধিকার ভোগ করতে পারে, সেদিকে যুগান্তর মনোযোগী, ভবিষ্যতে আরও বেশি মনোযোগী হবে বলে প্রত্যাশা করছি।

ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, বাংলাদেশের ভালো কাগজগুলোর অন্যতম একটি যুগান্তর। এই পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সাইফুল আলম আজ পরিপূর্ণভাবে সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন। আমার দৃঢ়বিশ্বাস, সাইফুলের নেতৃত্বে যুগান্তর আরও ভালো ও সুন্দর কাগজ হিসেবে প্রস্ফুটিত হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান বলেন, কালোকে কালো আর সাদাকে সাদা বলার যে স্লোগানের কথা যুগান্তর কর্তৃপক্ষ আজকে বলেছেন, সেটা খুবই প্রশংসনীয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও উদারনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে লালনের পাশাপাশি সত্যবাদিতা, বস্তুনিষ্ঠতা, নিরপেক্ষতার সঙ্গে যুগান্তর সংবাদ পরিবেশন করে যাবে এই প্রত্যাশা রইল। 

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, বাংলাদেশ সমৃদ্ধ ও উন্নত করার আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই আন্দোলনের পথকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে যুগান্তর অতীতের মতোই সার্বিক সহযোগিতা করবে। আমি যুগান্তরের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি। 

প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আশরাফুল আলম খোকন বলেন, আমি চাই, যুগান্তর বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনায় নির্ভীক থাকুক। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। যুগান্তর মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনা লালন করে সামনে এগিয়ে যাবে- এ প্রত্যাশাই করছি।

অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু বলেন, দৈনিক যুগান্তর অত্যন্ত জনপ্রিয় পত্রিকা। পাঠকের কাছে খুবই জনপ্রিয়। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে পত্রিকাটি আরও এগিয়ে রাখবে- এই প্রত্যাশা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে।

সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী মো. আবদুল আজিজ বলেন, লাখো-কোটি পাঠকের প্রিয় পত্রিকা যুগান্তরের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাই। এই পত্রিকা অতীতের মতো ভবিষ্যতেও শিক্ষা ক্ষেত্রে সাহসী প্রতিবেদন প্রকাশ করে দেশ-জাতির উপকার করবে এবং দিশা দেবে- এই প্রত্যাশা রইল।

কিছুক্ষণের জন্য সচিবদের আড্ডা : দিনভর সমাজের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের আনাগোনার মধ্যে সন্ধ্যায় যুগান্তর সম্পাদকের কক্ষ কিছুক্ষণের জন্য পরিণত হয়েছিল প্রশাসনের সাবেক ও বর্তমান সচিবদের মিলনমেলায়। জমে ওঠে আড্ডা। যেখানে ছিলেন সিনিয়র সচিব, সাবেক তথ্য সচিব ও বর্তমানে তথ্য কমিশনার আবদুল মালেক, সাবেক সিনিয়র সচিব ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক সচিব জিল্লার রহমান, যুগ্মসচিব আবদুল খালেক ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান। এ আড্ডায় শামিল হন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ইকবাল আর্সলান এবং দেশ রূপান্তর পত্রিকার সম্পাদক অমিত হাবিব। চাকরিজীবনের নানা স্মৃতিকথা স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে হাস্যরসে তুলে ধরেন আবদুল মালেক। 

এর আগে যুগান্তর কার্যালয়ে আসেন আসেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম। শুভেচ্ছা জানাতে আসেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. নূরুল আমিন, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) সচিব আবুল মনসুর মো. ফয়েজ উল্লাহ এবং ক্রীড়া সচিব মো. আখতার হোসেন। এদের মধ্যে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. নূরুল আমিন সপরিবারে এসেছিলেন।

এর আগে দুপুরে অনুষ্ঠানস্থলে আসেন গৃহায়ন ও পূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লাহ খন্দকার এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মহিবুল হক। তারা যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম ও যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলমের সঙ্গে কুশল বিনিময় করে যুগান্তরের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন।

এছাড়া পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) জাকির হোসেন আকন্দ, আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) আবুল কালাম আজাদ, অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মেজবাহউদ্দিন শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।

রাজনীতিবিদ : শুভেচ্ছা জানাতে আসেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য একেএম রহমত উল্লাহ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সবুর, আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক হারুনুর রশীদ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট এবিএম রিয়াজুল কবির কাওছার, উপাধ্যক্ষ রেমন্ড আরেং, সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনিসুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবির, উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম ক্রিক, ভাটারা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ১৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাজী ইসহাক মিয়া, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটির সভাপতি মো. আবদুল হাই, সাধারণ সম্পাদক সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য প্রমুখ।

শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহসাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, সেলিমুজ্জামান সেলিম, কেন্দ্রীয় নেতা জহিরউদ্দিন স্বপন, সহ-তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক কাদের গণি চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সদ্য অনুষ্ঠিত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, গাজীপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. সোহরাবউদ্দিন, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান, কৃষিবিদ ইউনুস আলী প্রমুখ।

২০ দলীয় জোটের নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির (একাংশ) মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, যুগ্ম-মহাসচিব এমএ বাশার, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ডেমোক্রেটিক লীগ-ডিএলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি প্রমুখ শুভেচ্ছা জানাতে আসেন। 

জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে এসেছিলেন কো-চেয়ারম্যান জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ, নাজমা আক্তার এমপি, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা শেরিফা কাদের, ভাইস চেয়ারম্যান নুরুন্নাহার বেগম, সাংগঠনিক সম্পাদক হেলাল উদ্দীন, মাহমুদা রহমান মুন্নী, কেন্দ্রীয় নেত্রী শারমিন পারভিন লিজা, ডা. সেলিমা খান, বকুল বেগম, তাসলিমা আকবর রুনা, প্রিয়াংকা খান, ফখরুল আহসান সাহজাদা, সুমন আশরাফ, গোলাম মোস্তফা, সাইফুল ইসলাম দুলাল, সোলায়মান সামী, নুরুল ইসলাম নুরু, জিয়াউর রহমান বিপুল, জিএম বাবু মন্ডল, জাতীয় শ্রমিক পার্টির সভাপতি আশরাফুজ্জামান খান, জাতীয় ওলামা পার্টির সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পার্টির সভাপতি ইসহাক আলী ভূঁইয়া, জাতীয় শ্রমিক পার্টির সভাপতি একেএম আসরাফুজ্জামান, জাতীয় তরুণ পার্টির সভাপতি জাকির হোসেন মৃধা, জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি ইব্রাহিম খান জুয়েল। 

আরও এসেছিলেন ওয়ার্কার্স পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মল্লিক, জেএসডি সহসভাপতি তানিয়া রব, গণফোরামের নির্বাহী অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়ীদ, জাসদের একাংশের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, কেন্দ্রীয় নেতা করিম শিকদার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, পলিটব্যুরোর সদস্য বহ্নি শিখা জামালী, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিম, বিকল্পধারা বাংলাদেশের একাংশের সভাপতি অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য সদস্য আহসান হাবিব লিংকন, মাওলানা রুহুল আমিন, যুগ্ম মহাসচিব মহসিন সরকার, দফতর সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল সিদ্দিকী।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা : যুগান্তরকে শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন- সিআইডির প্রধান অতিরিক্ত আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, এসবির অতিরিক্ত আইজিপি (পলিটিক্যাল) মাহবুব হোসেন, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআই প্রধান ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হাবিবুর রহমান, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম) কৃষ্ণপদ রায়, এসবির ডিআইজি (পলিটিক্যাল) নাফিউল ইসলাম, সিআইডির ডিআইজি (মিডিয়া) ইমতিয়াজ আহমেদ, ট্রাফিক উত্তর বিভাগের ডিসি সাইফুল ইসলাম, উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান, গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার সুদীপ কুমার, পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) মো. সোহেল রানা, সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন, পুলিশ সদর দফতরের জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম প্রমুখ। 

সংস্থা, ব্যাংক, নারী নেতৃত্ব : শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন- বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার কামরুল ইসলাম, মধ্যপাড়া পাথর খনির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ড. কাজী সিরাজুল ইসলাম, পরিচালক মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু, নর্থ ব্রুক কনসালটেন্ট লিমিটেডের সিনিয়র কনসালটেন্ট সরকার মাসউদ হাসান।

এসেছিলেন বিভিন্ন ব্যাংকের নীতিনির্ধারকরা। তাদের মধ্যে আছেন- মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এমডি মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া, বেসিক ব্যাংকের এমডি মো. রফিকুল আলম ও বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. নাজিম উদ্দিন। এসেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক মো. রকিবুর রহমান ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ।

শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক আবু হাসনাত মো. আবদুল ওয়াদুদ, আইনজীবী খুরশীদ আলম খান, দক্ষিণবঙ্গ আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহ খসরুজ্জামান, অভিভাবক ঐক্য ফোরামের চেয়ারম্যান জিয়াউল কবীর দুলুসহ অভিভাবক নেতা আলমগীর হোসেন ও খন্দকার আবু জাফর। শুভেচ্ছা জানান, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সদস্য (পরিকল্পনা) মো. আজহারুল ইসলাম খান ও রাজউকের ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) প্রকল্পের পরিচালক মো. আশরাফুল ইসলাম, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের। 

ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনের (আইইবি) প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী  বলেন, সামনের দিনে যুগান্তর মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে এগিয়ে নিতে আরও বড় ভূমিকা রাখবে এবং সরকারের উন্নয়ন ও ইতিবাচক খবর প্রকাশ করে জনগণকে অবহিত করবে- এমন প্রত্যাশা করি।

শুভেচ্ছা জানান- ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ মো. মাকসুদ উদ্দিন, সহকারী প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন, মো. শহীদুল্লাহ, মতিঝিল মডেল স্কুল ও কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সেলিনা শামসী, সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসান মঞ্জুর হিলালী, গুলশান কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ এমএ কালাম, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মুহম্মদ আল মাসুদ, সহকারী শিক্ষক সৈয়দ কায়েস উর রহমান, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের প্রভাষক জাকারিয়া আলম। 

শুভেচ্ছা জানাতে আসেন বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘের নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া কবীর, বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্র সভাপতি নাসিমুন আরা হক, নারী উন্নয়ন শক্তি নির্বাহী পরিচালক ড. আফরোজা পারভীন, ভালো এভেন্ট গার্ড লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. নাজনিন আখতার, কর্মসূচি ও গবেষণা সহযোগী ডা. সংগীতা হালদার, নারীপক্ষের প্রকল্প পরিচালক সামিয়া আফরীন, সিনিয়র প্রজেক্ট অফিসার মাকসুদা খাতুন, উবিনীগ পরিচালক সীমা দাস সীমু, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ সহসাধারণ সম্পাদক মাসুদা রেহানা বেগম (রোজী), সাংগঠনিক সম্পাদক উম্মে সালমা বেগম, দি হাঙ্গার প্রজেক্ট, জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম প্রোগ্রাম অফিসার মর্জি বিশ্বাস।

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে যুগান্তরের নামটি চিরঞ্জীব হয়ে থাকবে। যুগান্তর রাজনৈতিক, সামাজিক, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সংবাদ ছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ের সংবাদ পরিবেশন করে। যুগান্তরের সমৃদ্ধি কামনা করি।
গণস্বাক্ষরতা অভিযান নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, অর্থনীতি, রাজনীতির জায়গা থেকে উত্তরণ করে যুগান্তর এ পর্যন্ত এসেছে। যুগান্তর দুর্বার আলোর গতিতে এগিয়ে চলে নারী ও শিশুর কথা বলবে।

বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া কবীর বলেন, যুগান্তর তার নির্ভীক ভূমিকা পালন করে নারীর সমান অধিকার বিরোধী অপশক্তির মুখোশ উন্মোচনের চেষ্টা অব্যাহত রাখবে- এই প্রত্যাশা রইল।

বিজিএমই সভাপতি রুবানা হক বলেন, দায়িত্ব নিয়ে সাংবাদিকতা করাটা দুষ্কর হয়ে যায়। যুগান্তরকে এটাও খেয়াল রাখতে হবে একপেশে সংবাদ যাতে পরিবেশন না করা হয়। এ বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্র সভাপতি নাসিমুন আরা হক বলেন, আগামী দিনের সমাজের উন্নয়নে যুগান্তর বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা করছি। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি।

নারী উন্নয়ন শক্তি নির্বাহী পরিচালক ড. আফরোজা পারভীন বলেন, যুগান্তরে স্বচ্ছ ও সাহসী প্রতিবেদন প্রকাশ করায় আমার পছন্দের পত্রিকা। বিশেষ করে নারী পাতায় নারীদের অনেক কিছু বলা ও অভিজ্ঞতা শেয়ারের সুযোগ রয়েছে। নারী উন্নয়নে তা ভূমিকা রাখবে।

স্বাস্থ্য খাত : শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন- স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মিডিয়া ম্যানেজার একেএম তারিফুল ইসলাম। 

এছাড়া টেলিফোনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল হান্নান। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের সচিব অধ্যাপক ডা. এনায়েত হোসেন ও স্বাচিপ মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এমএ আজিজ। 

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিক : শুভেচ্ছা জানাতে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন- জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন আহম্মদ, সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, বাংলাদেশ পোস্টের সম্পাদক শরীফ শাহাবুদ্দিন, আমাদের সময়ের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, দেশটিভির সম্পাদক শুকান্ত গুপ্ত অলক, মাছরাঙ্গা টিভির রেজওয়ানুল হক রাজা ও রাশেদ আহমদ, কালের কণ্ঠের উপ-সম্পাদক এনাম আবেদীন।

সাংবাদিক নেতাদের মধ্যে এসেছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, সাবেক মহাসচিব আবদুল জলিল ভূঁইয়া, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি ওমর ফারুক, সহসভাপতি আজিজুল ইসলাম ভুইয়া, সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, যুগ্ম সম্পাদক শাহেদ চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি আবু জাফর সূর্য, একাংশের সভাপতি কাদের গণি চৌধুরী, ডিইউজের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ, সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শুকুর আলী শুভ, বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) সভাপতি তপন বিশ্বাস প্রমুখ। এছাড়াও এসেছিলেন জাগোনিউজ ২৪ ডটকমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মহিউদ্দিন সরকার, কালেরকণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি আবদুল্লাহ আল মামুন, নাগরিক টিভির চিফ রিপোর্টার শাহনাজ শারমীন, দেশ রূপান্তরের চিফ রিপোর্টার উম্মুল ওয়ারা সুইটি ও বিশেষ প্রতিনিধি প্রতীক ইজাজ, সৈয়দ শাহেদ রেজা, রেজা রায়হান প্রমুখ।

এসেছিলেন ঢাকা কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মাহমুদুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, অর্থ-সম্পাদক আবদুল হাকিম, সহ-প্রচার সম্পাদক নাহিদ হাসান, তিতুমীর কলেজ সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আল আমিন মাসুদ, দফতর সম্পাদক আহমেদ ফেরদৌস খান।

ক্রীড়াজগত : আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক হারুনুর রশিদ, বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, বিওএ’র সাবেক মহাসচিব ও এনভয় গ্রুপের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহ-সভাপতি বাদল রায়, অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের ক্রিকেটার তানজিম হাসান সাকিব, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. মাসুদ করিম ও সাইফ পাওয়ারটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব তরফদার মো. রুহুল আমিন ছুটে আসেন যুগান্তরকে শুভেচ্ছা জানাতে। গিনেস বুকে প্রথম বাংলাদেশি ক্রীড়াবিদ হিসেবে ঠাঁই পাওয়া টিটি কন্যা জোবেরা রহমান লিনু, স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক জাকারিয়া পিন্টু, নেপাল সাউথ এশিয়ান গেমসে সোনাজয়ী কারাতেকা মারজান আক্তার প্রিয়া শুভেচ্ছা জানান। 

এছাড়াও বাফুফের সদস্য ও খো খো ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান বাবুল, সাবেক তারকা ফুটবলার হাসানুজ্জামান খান বাবলু, আবদুল গাফফার, শেখ মো. আসলাম, সাবেক গোলকিপার মো. ইউসুফ, শফিকুল ইসলাম মানিক, কায়সার হামিদ, বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদিকা ও রাষ্ট্রীয় ক্রীড়া পুরস্কার পাওয়া সাবেক ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় কামরুন নাহার ডানা, সাবেক টিটি খেলোয়াড় শামীমা তারমিন ও তানিয়া তারমিন রিনু, রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পাওয়া অ্যাথলেট শামীমা সাত্তার মিমো, সাবেক তারকা অ্যাথলেট মিলজার হোসেন, রেহেনা পারভীন, খুরশীদা খুশী ও অলিম্পিয়ান অ্যাথলেট ও দ্রুততম মানবী শিরিন আক্তার, শুটার শাকিল আহমেদ, আবদুল্লাহেল বাকী, রবিউল ইসলাম, শোভন চৌধুরী, রাব্বি হাসান মুন্না, অর্ণব শরীফ লাদিফ, তামজিদ আলম, বিওএ’র সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ জিমন্যাস্টিক্স ফেডারেশনের সভাপতি শেখ বশির আহমেদ মামুন, বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের মহাসচিব ইন্তেখাবুল হামিদ অপু, বিওএ’র উপ-মহাসচিব হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কোহিনুর, তায়কোয়ান্ডো ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম রানা, সাঁতার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এমবি সাইফ, মহিলা ক্রীড়া সংস্থার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদিকা প্রকৌশলী ফিরোজা করিম নেলী, সাবেক তারকা অ্যাথলেট ফরিদা বেগম ও ক্রীড়া সংগঠক পূরবী মজুমদার, সাবেক তারকা সাঁতারু মাহফুজা রহমান তানিয়া, সাবেক তারকা কাবাডি খেলোয়াড় ও কোচ আবদুল জলিল, কাবাডি কোচ বাদশা মিয়া, ঢাকা একাদশ আরসির সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান চৌধুরী প্রিন্স, নারী হ্যান্ডবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক ডালিয়া আক্তার, সাবেক তারকা হ্যান্ডবল খেলোয়াড় কামরুন নাহার স্বপ্না, ফুটবল সংগঠক শাকিল মাহমুদ চৌধুরী এবং ক্রীড়া সংগঠক জাকির হোসেন মিলটন যুগান্তরের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানান।

চলচ্চিত্র ও নাট্যাঙ্গন : চলচ্চিত্র ও নাট্যজগতের অভিনয় শিল্পীদের মধ্যে আসেন- উজ্জ্বল, নাঈম, শাবনাজ, আজিজুল হাকিম, জাহিদ হাসান, অনন্ত জলিল, বর্ষা, আরেফিন শুভ, মিশা সওদাগর, জায়েদ খান, ইমন, বিদ্যা সিনহা মিম, অপু বিশ্বাস, পূজা চেরী, শিবা শানু, কায়েস আরজু, অধরা খান, জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, আবদুন নূর সজল, জ্যোতিকা জ্যোতি, তানভীর মাসুদ, আয়েশা সালমা মুক্তি, মৌরি সেলিম, শহীদুল্লাহ সবুজ, আফ্রি সেলিনা, পূর্ণিমা বৃষ্টি, শিরিন শিলা, রোকসানা আক্তার পপি, অনুভব মাহবুব।
পরিচালকদের মধ্যে এসেছিলেন অনন্য মামুন, রফিক শিকদার, শেখ রুনা, শামীমুল ইসলাম শামীম, ইরানী বিশ্বাস, মাহিন আওলাদ।

গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালকদের মধ্যে শুভেচ্ছা জানান, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, শহীদুল্লাহ ফরায়জী, অনরূপ আইচ, ফরিদ আহমেদ, তরুণ মুন্সী, জাহিদ আকবর। কণ্ঠশিল্পীদের মধ্যে এসেছেন ফকির আলমগীর, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, ফেরদৌস ওয়াহিদ, মনির খান, এসডি রুবেল, মনি কিশোর, হায়দার হোসেন, নূরজাহান আলিম, তিশমা, বেলাল খান, কাজী শুভ, ধ্রুব গুহ, খন্দকার বাপ্পী, ইশরাক হোসেন, বর্ষা চৌধুরী, লোপা হোসেইন, মরিয়ম মারিয়া, কাজী সোমা, আনিসা আবদুল্লাহ, মনি চৌধুরী, মাহবুব হোসেন, শামীমা তান্নু মিলা, সীরাজুম মুনির। উপস্থাপকদের মধ্যে এসেছেন আনজাম মাসুদ, ফারহানা নিশো ও শান্তা জাহান।

ডাকসু ও তরুণ নেতৃত্ব : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নূরুল হক নূর, এজিএস সাদ্দাম হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আরিফ ইবনে আলী, সিনেট সদস্য তিলোত্তমা শিকদার, সদস্য ফরিদা পারভীন, ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ রাশেদ খান, ফারুক হাসান, বিন ইয়ামীন মোল্লাহ, মশিউর রহমানসহ শীর্ষ নেতারা। ডাকসু স্বতন্ত্র জোটের পক্ষে শুভেচ্ছা জানান, অরণি সেমন্তি খান, আবু রায়হান, নিয়ামুল করিম, সামিউল শান্ত, আসিফ শাহরিয়ার, সৈয়দ সামীর ফাইয়াজ শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।

অন্যান্য : বিআরটিএ’র রেজিস্ট্রেশন শাখার সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম, ওয়াক ফর বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের পরিচালক গাউস পেয়ারি। বিশ্বাস কন্সট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আফসার আলী বিশ্বাস, এসআর সমাজকল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান মো. সালাহ উদ্দিন রিপন, ম্যাক্স গ্রুপের পক্ষে মিডিয়া কর্মকর্তা ইব্রাহিম খলিল পলাশ ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। 

সংবাদপত্র বিপণনবিষয়ক প্রতিষ্ঠান : এসেছিলেন ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সম্পাদক মো. আবদুল মান্নান, সার্কুলেশন ম্যানেজার আবুল কালামসহ নেতারা। সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের উপদেষ্টা মো. আলাউদ্দিন, সম্পাদক সাহাবউদ্দিন, সার্কুলেশন ম্যানেজার সালাউদ্দিন নোমান। বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. হারুন অর রশিদ, সাধারণ সম্পাদক আবু বকর, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী। সিলেটের এজেন্ট মো. ইসমাইল হোসেনসহ সারা দেশের এজেন্ট এবং ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স ও সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ সমিতির সুপারভাইজার ডিস্ট্রিবিউটররা। 

তাদের জন্য শুভেচ্ছা উপহারের পাশাপাশি ছিল র‌্যাফেল ড্র। এর মাধ্যমে যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড অটোমোবাইলস, ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স এবং নভোএয়ারের সৌজন্যে ছিল আকর্ষণীয় ১৯টি পুরস্কার। র‌্যাফেল ড্রতে প্রথম পুরস্কার ঢাকা-সিঙ্গাপুর-ঢাকা কাপল এয়ার টিকিট জিতে নেন ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স সমিতির বারিধারা-১ কেন্দ্রের সুপারভাইজার মো. সুমন। দ্বিতীয় পুরস্কার ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা কাপল এয়ার টিকিট জিতে নেন সংবাদপত্র হকার্স সমিতির সেনানিবাস কেন্দ্রের সুপারভাইজার মো. সাদ্দাম হোসেন। তৃতীয় পুরস্কার ২৪ ইঞ্চি এলইডি টিভি জিতে নেন বসুন্ধরা-২ কেন্দ্রের সুপারভাইজার মো. মাহবুবুর রহমান।

কর্পোরেটজগত : সাহাব উদ্দিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড। এলএ মুকুল, চেয়ারম্যান, মাহির আলী খান রাতুল, ভাইস চেয়ারম্যান, আলি আকবর খান রতন, ভাইস চেয়ারম্যান, মেহেদী হাসান, মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর, আবদুল গাফফার, উপদেষ্টা, রূপায়ণ গ্রুপ। সৈয়দ আলমগীর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এসিআই কনজ্যুমার ব্রান্ড। মো. নাহিদ নেওয়াজ, জিএম (মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন), এসিআই লিমিটেড। মো. নিজাম উদ্দিন, সিনিয়র জিএম (মার্কেটিং) ও মো. মাহবুবুর রহমান, ডেপুটি ম্যানেজার (মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস) বিডিজি। ড. হাবিবুর রহমান খান, রেজিস্ট্রার ও দিপ্তি সরকার, ডেপুটি ডিরেক্টর (অ্যাডমিশন অ্যান্ড হেড অব পাবলিক রিলেশন্স), ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি। আজম খান, গ্রুপ চিফ কমিউনিকেশন্স অফিসার, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড।

আবু সাদাৎ মো. মোনতাসিরবিল্লাহ, ডেপুটি ডিরেক্টর (পিআরডি), মো. নাজমুল হাসান চৌধুরী, ডেপুটি রেজিস্ট্রার (অ্যাডমিশন), মো. সাদিকুর রহমান, সহকারী পরিচালক (পিআরডি), ইউআইইউ। জামশেদ আলম, মিডিয়া ম্যানেজার, এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার, মাশরুর হাসান মীম, হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স, শাহরিয়ার মাহমুদ রিজভী, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মার্কেটিং, শিওর ক্যাশ। বিজ্ঞাপনী সংস্থা স্টারকমের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর রিপা খান, ব্যাকপেইজ পিআর’র হেড অব পিআর আজম খান, এক্সিম ব্যাংকের হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন্সের সঞ্জীব চ্যাটার্জি, সিনিয়র অফিসার আশরাফুল আলম হান্নান, এবিসি রিয়েল এস্টেটের মিডিয়া ম্যানেজার আতিক ভূইয়া। লা-রীভের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার আফরীনা হাবীব মুনমুন, মোহাম্মদ আলমগীর, হেড অব অপারেশন, ওবায়দুল্লাহ আল মাসুদ, সহকারী জিএম, চৌধুরী মেহের ই-খুদা দ্বীপ, পিআরও, ল্যাব এইড গ্রুপ। কেএমজি কিবরিয়া, হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স, মিনিস্টার হাইটেক পার্ক লিমিটেড। মো. তুষারউজ্জামান, হেড অব পিআরডি, ফারইস্ট ইসলামী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

মো. আলী হোসেন প্রধানীয়া, ব্যবস্থাপনা পরিচালক,  মিজানুর রহমান, জনসংযোগ কর্মকর্তা, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক। আরিফ উল্লাহ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ব্র্যান্ড সাইকেল কমিউনিকেশন। নাহিদ হাসান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, নাহিদ কমিউনিকেশন। তারিকুল ইসলাম, সিনিয়র অফিসার, এবি ব্যাংক। এনএম নাহিদুজ্জামান, কমিউনিটি ম্যানেজার,  অবন্তি শাহা, মার্কেটিং ম্যানেজার, শাওমি। আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারম্যান, মাল্টিমুড গ্রুপ। একেএম কামরুল আহসান, ঊর্ধ্বতন জনসংযোগ কর্মকর্তা, বাংলাদেশ পুলিশ। মো. আশরাফুল ইসলাম, ডেপুটি রেজিস্ট্রার একাডেমিক এবং পিআরও, বিএইউইটি। আখন্দ তুহিন, জনসংযোগ প্রধান, এআইইউবি। মো. শাহনেয়াজ হোসেন অনিক, হেড অব অ্যাকাউন্টস, অ্যানালাইজেন। মঞ্জুশ্রী দত্ত, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি। মো. তারেক, এবি ব্যাংক। জামিল আহমেদ, ডিরেক্টর জনসংযোগ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি। আনিসুর রহমান, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ও এহতেশামুজ্জামান, জনসংযোগ কর্মকর্তা, রূপালী ব্যাংক। শফিক খান, জিএম, ডিভিভিএল।

মো. মহিবুর রহমান, সিনিয়র অ্যাসিসট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট, উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। পারভেজ আলম চৌধুরী, ঢাকাস্থ চট্টগ্রাম সমিতি। দিওয়ান ফারহানা মাসুক ইরা,  ঢাকা রিজেন্সি। শিরীন বন, কেডব্লিইআই, শিল্পপতি। তসলিমা গিয়াস, বিসিএস কনফিডেন্স। এসজিএম ফারুক, ডিরেক্টর (অ্যাডমিশন), সাজেদুল ইসলাম ফাতেমী, পরিচালক জনসংযোগ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি। মো. আবদুল হামিদ সোহাগ, জনসংযোগ প্রধান, মার্কেন্টাইল ব্যাংক। সাবিনা ইয়াসমীন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, রওশন আরা জামান মিলি, ডিরেক্টর মিডিয়া, প্রচিত। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, মিডিয়া ম্যানেজার, বিটপি। হুমায়ুন কবির, ডিরেক্টর, ওয়ালটন। রবিউল আলম টিপু, প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ জনসংযোগ সমিতি। আনোয়ার হোসেন, জনসংযোগ প্রধান, এনসিসি ব্যাংক। কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যান্ড সিইও, মার্কেন্টাইল ব্যাংক। বেনজীর আহমেদ, চেয়ারম্যান, বোর্ড অব ট্রাস্টি, আতিকুল ইসলাম, উপাচার্য, জামিল আহমেদ, পরিচালক, জনসংযোগ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি। ইসতিয়াক আবেদীন, প্রতিষ্ঠাতা, এআইইউবি।

হারুনুর রশিদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, অ্যাড প্লাস। আসাদুজ্জামান গালিব, জনসংযোগ প্রধান, এসবিএসি ব্যাংক। মো. হারুনুর রশীদ, জনসংযোগ কর্মকর্তা, বেসিক ব্যাংক লিমিটেড। রেজাউল করিম ভূইয়া, জেনারেল ম্যানেজার ও পারভেজ আলম চৌধুরী, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড। মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যান্ড সিইও। মো. আনোয়ার হোসেন, এফএভিপি-ইনচার্জ ও ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, সিনিয়র অফিসার, এনসিসি ব্যাংক। মো. শাহিন মিয়া শিকদার, পরিচালক, নতুনধরা আবাসন লি। মনিরুজ্জামান টিপু, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, এসআইবিএল লিমিটেড। হুমায়ুন কবির, নির্বাহী পরিচালক, মাস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পরিচালক, ওয়ালটন গ্রুপ। মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, উপদেষ্টা (প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া) ও সালাহউদ্দিন, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ (মিডিয়া), বসুন্ধরা গ্রুপ।

নাজমুন নাহার হেনা, সিনিয়র মিডিয়া ম্যানেজার, অ্যাডকম লিমিটেড। শরিফ সাব্বীর, পরিচালক, এনেক্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড। মোবারক হোসেন, মিডিয়া এক্সিকিউটিভ, ক্রিয়েটিভ কমিউনিকেশনস লিমিটেড। ফিরোজ আল-শামস, মিডিয়া সুপারভাইজার, গ্রে অ্যাডভারটাইজিং।

সুদীপ্ত আরিকুজ্জামান, জেনারেল ম্যানেজার, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, এশিয়াটেক এক্সপি। মো. সাজ্জাদুল হক, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও রাফিয়া আমিন, ডিরেক্টর পাবলিক রিলেশন্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স, লেমন ডেকর অ্যান্ড ডিজাইন লিমিটেড। নজরুল ইসলাম, হেড অব পাবলিক রিলেশন্স ডিভিশন, মুহাম্মদ রেজাউল করিম, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার ও মো. রিয়াজ উদ্দীন, প্রিন্সিপাল অফিসার, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। মহিউদ্দিন আহমেদ, সিইও, আরিফুল আলম, এজিএম, জিল্লুর রহমান, ডেপুটি ম্যানেজার, প্রবাসী পল্লী গ্রুপ।

 

যুগান্তর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম