Logo
Logo
×

প্রথম পাতা

ওয়ালটন বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ফ্রিজ উৎপাদনে এগিয়ে

তাহসিনুল হক, চিফ বিজনেস অফিসার, ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন 

প্রকাশ: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

ওয়ালটন বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ফ্রিজ উৎপাদনে এগিয়ে

যুগান্তর : একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে রেফ্রিজারেটর বাজারের সিংহভাগ হিস্যা ওয়ালটনের দখলে। অর্জন করে নিয়েছে দেশের সিংহভাগ ক্রেতার আস্থা। এর কারণ কি?

তাহসিনুল হক : সব শ্রেণী-পেশার গ্রাহকের পছন্দ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রিজ উৎপাদন ও বাজারজাত করছি আমরা। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ওয়ালটন রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন টিমের প্রকৌশলীদের মাধ্যমে ওয়ালটন ফ্রিজে সর্বাধুনিক সব প্রযুক্তি ও ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ওয়ালটন ফ্রিজ যেমন আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন, তেমনি দামেও সাশ্রয়ী। ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। পাশাপাশি রয়েছে আইএসও সনদপ্রাপ্ত দেশব্যাপী বিস্তৃত সর্ববৃহৎ সার্ভিস নেটওয়ার্কের মাধ্যমে দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবার নিশ্চয়তা। মূলত এসব কারণেই দেশের রেফ্রিজারেটর বাজারের সিংহভাগ ক্রেতার আস্থা অর্জন করে সুপারব্র্যান্ড হয়েছে ওয়ালটন ফ্রিজ। দেশীয় রেফ্রিজারেটর বাজারে শীর্ষস্থান বজায় রাখতে রেফ্রিজারেটর খাতের অটোমেশন, পণ্য গবেষণা ও উদ্ভাবনে অধিক জোর দিয়েছি আমরা। চতুর্থ শিল্প বিল্পবের নতুন নতুন যে অটোমেশন প্রযুক্তি আছে সেগুলোর ব্যবহার বাড়াতে বিনিয়োগ করা হচ্ছে। পাশাপাশি বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিত্য নতুন প্রযুক্তি ও ফিচারের পণ্য উদ্ভাবনের লক্ষ্যে গবেষণা ও উদ্ভাবনেও প্রতিনিয়ত বিনিয়োগ করা হচ্ছে। আমাদের উদ্ভাবনী পণ্য উৎপাদনের এই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

যুগান্তর : বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব ফ্রিজ উৎপাদনের ক্ষেত্রে অন্যদের থেকে ওয়ালটন কতটা এগিয়ে?

তাহসিনুল হক : বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব ফ্রিজ উৎপাদন আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। তাই ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহার করা হচ্ছে এমএসও প্লাস (ম্যাট্রিক্স স্পিড অপটিমাইজেশন) ইনভার্টার টেকনোলজি। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অব থিংস বেজড এই প্রযুক্তি বাইরের তাপমাত্রা অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ খরচে ফ্রিজের অভ্যন্তরীণ সর্বোচ্চ কুলিং পারফরমেন্স নিশ্চিত করে। বাংলাদেশে ওয়ালটনই প্রথম বিএসটিআই’র ৫-স্টার এনার্জি রেটিং সনদপ্রাপ্ত ফ্রিজ উৎপাদন ও বাজারজাত করেছে। পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব ফ্রিজ উৎপাদনে অনেক দেশ থেকে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। পরিবেশ সুরক্ষায় বিশ্বে ওয়ালটনই প্রথম পরিবেশ অধিদপ্তর ও ইউএনডিপির সমন্বয়ে ফ্রিজে ক্ষতিকারক সিএফসি ও এইচসিএফসি গ্যাস ফেজ আউট প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এর ফলে বায়ুমন্ডলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ হ্রাস পেয়েছে। বর্তমানে ওয়ালটন ফ্রিজে ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্ব স্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব আর৬০০এ গ্যাস।

যুগান্তর : দেশের রেফ্রিজারেটর বাজারে কোন কোন দিক থেকে ওয়ালটন অন্যদের থেকে আলাদা?

তাহসিনুল হক : দেশের ফ্রিজের বাজারে সর্বোচ্চ সংখ্যক ডিজাইন ও মডেল, গুণগতমান, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার, পণ্য গবেষণা ও উদ্ভাবনের দিক থেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রয়েছে ওয়ালটন। আমাদের স্বতন্ত্র বৈশ্বিষ্ট্য হচ্ছে-দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন টিম রয়েছে আমাদের। তারা ১২০টি দেশের আবহাওয়া প্যাটার্ন অনুযায়ী ফ্রিজের ডিজাইন তৈরি করছে। অঞ্চলভেদে আমাদের দেশের আবহাওয়ার তারতম্য রয়েছে। সব ধরণের আবহাওয়া উপযোগি করে ওয়ালটন ফ্রিজ তৈরি করা হচ্ছে। যে কারণে ওয়ালটন ফ্রিজ অনেক বেশি টেকসই হয়। ওয়ালটন ফ্রিজ বাজারজাত করার আগে ৭০টিরও বেশি কোয়ালিটি কন্ট্রোল টেস্ট পাশ করতে হয়। এ জায়গাটাতেই আমাদের সফলতা। এছাড়া ৫০ লিটার থেকে শুরু করে ৬৬০ লিটার পর্যন্ত ধারণক্ষমতার শত শত ডিজাইন ও মডেলের ফ্রিজ রয়েছে আমাদের। সব শ্রেণী-পেশার গ্রাহকের গ্রাহকের পছন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রিজ উৎপাদন ও বাজারজাত করছি আমরা।

যুগান্তর : দেশের রেফ্রিজারেটর খাতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে গবেষণা ও উদ্ভাবনে ওয়ালটন কেমন বিনিয়োগ করছে? স্মার্ট প্রযুক্তি ও ফিচার উদ্ভাবনে ওয়ালটনের সাফল্য কতটুকু?

তাহসিনুল হক : ওয়ালটনের বিনিয়োগের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ ব্যয় হচ্ছে পণ্য গবেষণা, উদ্ভাবন এবং অটোমেশনে। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে গড়ে তোলা হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার। যেখানে কাজ করছেন বাংলাদেশ, কোরিয়া, ইটালি, চীন, তাইওয়ানসহ বিভিন্ন দেশের অত্যন্ত দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের এক চৌকস টিম। তারা প্রতিনিয়ত বাজার গবেষণার মাধ্যমে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স অব থিংস (AIoT) এর মতো স্মার্ট প্রযুক্তি ওয়ালটন ফ্রিজে সংযোজন করেছে। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ফ্রেঞ্চ-ডোর ফ্রিজ উৎপাদনকারী দেশের মর্যাদা লাভ করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে বিশ্বের প্রথম 8in1 (এইট-ইন-ওয়ান) কনভার্টিবল সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর উৎপাদন ও বাজারজাতকারী দেশ হিসাবে বাংলাদেশের আবির্ভাব ঘটেছে। এর মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক ফ্রিজ উৎপাদনকারী দেশে রূপান্তর ঘটেছে বাংলাদেশের।

যুগান্তর : ফ্রিজের দাম মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের কতটা নাগালে এসেছে? মূল্যস্ফীতির মধ্যে ফ্রিজের দাম ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যে রাখতে আপনারা কী ধরণের পদক্ষেপ নিয়েছেন?

তাহসিনুল হক : আগে ফ্রিজ ব্যবহার হতো শুধু উচ্চবিত্তের ঘরে। ওয়ালটন ২০০৮ সালে দেশে বাণিজ্যিকভাবে ফ্রিজ উৎপাদন শুরুর পর ফ্রিজের দাম মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের হাতের নাগালে এসে পড়ে। এখন সকল শ্রেণী, পেশা ও আয়ের লোকের ঘরে পৌঁছে গেছে ফ্রিজ। চলমান ডলার সংকটের কারণে বেসিক কাঁচামালের আমদানি ব্যয় বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে আমাদের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। তবে উৎপাদন ব্যয় যে অনুপাতে বেড়েছে সেই হারে আমরা পণ্যের দাম বৃদ্ধি করিনি। বরং ফ্রিজের দাম গ্রাহকের ক্রয়সক্ষমতার মধ্যে রেখেছি। কেননা আমাদের কাছে গ্রাহক সন্তুষ্টির বিষয়টি সবচেয়ে বড় ব্যাপার।

যুগান্তর : ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে ফ্রিজ সরবরাহে কি কি পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

তাহসিনুল হক : ঈদের মৌসুমে দেশে প্রতিবছরই রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজারের চাহিদা বাড়ে। বাংলাদেশে ঈদের সময়টাকে ফ্রিজ বিক্রির প্রধান মৌসুম হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সারা বছরের ফ্রিজ বিক্রির প্রায় ৭০ ভাগ বিক্রি হয় ঈুদল ফিতর ও ঈদুল আযহার সময়ে। প্রতিবছরের মতো এবারও ঈদের মৌসুমে ফ্রিজের সিংহভাগ চাহিদা পূরণ ও বিক্রিতে শীর্ষস্থান বজায় রাখতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে ওয়ালটন। ঈদ উপলক্ষে বাজারে ছাড়া হয়েছে সর্বাধুনিক ফিচারের বেশ কিছু নতুন মডেলের ফ্রিজ। ঈদে ফ্রিজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে তিন শিফটে ২৪ ঘণ্টা উৎপাদন লাইন চালু রয়েছে। পাশাপাশি উৎপাদিত ফ্রিজ দেশের সর্বত্র ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুমে পৌঁছে দিতে সরবরাহ চ্যানেল ২৪ ঘণ্টাই কাজ করছে।

যুগান্তর : ঈদ বাজারে ওয়ালটনের কত মডেলের ফ্রিজ পাওয়া যাচ্ছে। এসব ফ্রিজের দরদাম, কিস্তিসহ অন্যান্য সুবিধা সম্পর্কে বলুন?

তাহসিনুল হক : ঈদ বাজারে সকল শ্রেণী, পেশা ও আয়ের ক্রেতাদের জন্য ওয়ালটনের রয়েছে শত শত ডিজাইন ও মডেলের রেফ্রিজারেটর এবং ফ্রিজার। ওয়ালটন ব্র্যান্ডের এসব ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। আছে জিরো ইন্টারেস্টে ৬ মাসের সহজ কিস্তিসহ সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের কিস্তি সুবিধা।

যুগান্তর : ঈদ উপলক্ষে ওয়ালটন ফ্রিজ ক্রয়ে কোনো বিশেষ সুবিধা রয়েছে কি?

তাহসিনুল হক : প্রতিটি বড় উৎসবেই ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে থাকে ওয়ালটন। এ বছরও ব্যতিক্রম নয়। গত ১ মার্চ থেকে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ২০’। এর আওতায় ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতাদের জন্য ননস্টপ মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এখন পর্যন্ত মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৩৮ জন ক্রেতা। তারা প্রত্যেকেই পেয়েছেন নগদ ১০ লাখ টাকা। এছাড়াও এক লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন বেশ কয়েকজন ক্রেতা। ওয়ালটন ফ্রিজের প্রত্যেক ক্রেতার জন্য রয়েছে নিশ্চিত উপহার।

যুগান্তর : ঈদ উপলক্ষে বাজারে আসা ওয়ালটনের নতুন মডেলের ফ্রিজের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার সম্পর্কে বলুন।

তাহসিনুল হক : ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে অর্ধ-শতাধিক অত্যাধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ বেশ কিছু নতুন মডেলের ফ্রিজ বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। এসব ফ্রিজের মধ্যে রয়েছে ৬৪৬ লিটার ধারণক্ষমতার মাল্টি-কালার ডিজাইনের সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর, নাইন-ইন-ওয়ান কনভার্টিবল মোডসমৃদ্ধ ৬৬০ লিটার ফ্রেঞ্চ ডোর রেফ্রিজারেটর, ইউরোপিয়ান ডিজাইনের ৩৪৩ লিটার অত্যাধুনিক নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, ৩৩৪ লিটার ভার্টিকাল ফ্রিজার, কনভার্টিবল মোডের ২৫৫ লিটার চেস্ট ফ্রিজার এবং চকোলেট কুলার।

যুগান্তর : ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রয়োত্তর সেবা সম্পর্কে তথ্য দিন।

তাহসিনুল হক : ওয়ালটন ফ্রিজের আন্তর্জাতিকমানের নিশ্চয়তায় ক্রেতাদের দেওয়া হচ্ছে ১ বছরের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি, ১২ বছরের কম্প্রেসর গ্যারান্টি এবং ৫ বছর পর্যন্ত ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবা। দেশের প্রথম আইএসও সার্টিফাইড ও সর্ববৃহৎ সার্ভিস নেটওয়ার্কের আওতায় দেশব্যাপী বিস্তৃত ৮০টিরও বেশি সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে গ্রাহকদের দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা পৌঁছে দিচ্ছে ওয়ালটন।

যুগান্তর : ওয়ালটন ফ্রিজ রপ্তানি হচ্ছে কোন কোন দেশে? রপ্তানির পরিমাণ কত? রপ্তানি নিয়ে আগামী দিনে ওয়ালটনের পরিকল্পনা কি?

তাহসিনুল হক : ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, ইরাক, ইয়েমেন, নাইজেরিয়া, তুরস্ক, অস্ট্রিয়াসহ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশসহ ৪০টিরও বেশি দেশে রেফ্রিজারেটরসহ ফ্রিজের প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ রপ্তানি করছে ওয়ালটন। গত অর্থবছরে প্রায় এক লাখ ইউনিট ফ্রিজ রপ্তানি করেছি আমরা। ২০২৬ সালের মধ্যে তিন লাখ ইউনিট ফ্রিজ রপ্তানির টার্গেট রয়েছে। সেজন্য ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ উন্নত বিশ্বের বাজারে রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে কাজ করছি আমরা। গঠন করেছি সুদক্ষ এবং চৌকস গ্লোবাল বিজনেস টিম। পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়ায় রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার স্থাপন করেছি। সেখানে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের উদ্ভাবনী পণ্যের পাশাপাশি ইউরোপ ও আমেরিকার স্ট্যান্ডার্ড, আবহাওয়া এবং ক্রেতাদের চাহিদা, খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিনিয়ত গবেষণা চালানো হচ্ছে।

ফ্রিজ

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম