Logo
Logo
×

দ্বিতীয় সংস্করণ

টিউমার অ্যাবলেশন সেন্টার উদ্বোধন

‘আল্ট্রাসনোগ্রাম শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম’

Icon

যুগান্তর রিপোর্ট

প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর ২০১৮, ০৬:০০ পিএম

প্রিন্ট সংস্করণ

থাইরয়েড চিকিৎসার ক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাম খুবই জরুরি। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এ শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম। দেশের চিকিৎসকদের মানোন্নয়ন ও আল্ট্রাসনোগ্রাম শিক্ষায় বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব থাইরয়েড মেডিসিন অ্যান্ড ইমাজিং রিসার্চ (বিটমির) বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

শনিবার দি থাইরয়েড সেন্টার লিমিটেড ও বিটমির ক্যাম্পাসে দি থাইরয়েড সেন্টার লিমিটেডের উদ্যোগে বিটমির অ্যাওয়ার্ড বিতরণ এবং টিউমার অ্যাবলেশন সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব বলেন। বিটমির চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ডা. এ কে এম ফজলুল বারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সাইন্সের ভিসি প্রফেসর ডা. ফরিদুল আলম। এতে বাংলাদেশের আল্ট্রাসনোগ্রামের পথিকৃৎ ও বাংলাদেশ আল্ট্রাসনোগ্রাম সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রফেসর ফৌজিয়া মোসলেম, প্রফেসর ডা. মিজানুল হাসান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাক কান গলা বিভাগের প্রফেসর ডা. মো. মনজুরুল আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। ডা. ফজলুল বারী বলেন, বাংলাদেশে প্রথম টিউমার অ্যাবলেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছে বিটমির। এখানে আল্ট্রাসনোগ্রাম গাইডেড রেডিও মাইক্রোওয়েভের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন জায়গার টিউমার বা ক্যানসার অপসারণ করা হবে। এ চিকিৎসায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং খরচও কম। ডা. ফরিদুল আলম বলেন, আল্ট্রাসাউন্ড স্টেথোস্কোপের বিকল্প হতে পারে। কারণ এর কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং এক মেশিনেই দেহের সব অঙ্গ পরীক্ষা করা যায়। প্রফেসর ডা. মনজুরুল আলম বলেন, স্বাস্থ্যসেবা আধুনিকায়নে আল্ট্রাসাউন্ডের ভূমিকা স্বীকার করতেই হবে। আর এ ক্ষেত্রে বিটমির অবদান প্রশংসনীয়। তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে ডা. ফজলুল বারীর আল্ট্রাসনোগ্রামের বই ‘Ultrasound & Color Doppler in Medical Science’ চিকিৎসাবিদ্যার একটা মাইলফলক এবং চিকিৎসকদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বই। অনুষ্ঠানে আল্ট্রাসনোগ্রামের বিভিন্ন কোর্সে উত্তীর্ণ ৮৯ জন চিকিৎসককে সনদ দেয়া হয়। জানা গেছে, বিটমির থেকে এ পর্যন্ত ১০ হাজার চিকিৎসক সার্টিফিকেট ও ডিপ্লোমা কোর্স করেছেন। দেশে ও বিদেশে তারা যোগ্যতার সঙ্গে কাজ করছেন।

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম