|
ফলো করুন |
|
|---|---|
বাজবল বাঁচাতে পারেনি ইংল্যান্ডকে। মাত্র ১১ দিনে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশেজ জয়ে স্টোকসদের নিয়ে রীতিমতো মশকরা চলছে। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘শান্তিতে ঘুমাও বাজবল’।
১৮৮২ সালের ২৯ আগস্ট। ওভালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট জয়ের পর এক ব্রিটিশ সংবাদপত্রে বিদ্রূপ করে লেখা হয়, ‘ইংলিশ ক্রিকেটের দেহ দাহ করা হবে এবং ছাই অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে যাওয়া হবে’। এই লাইনটাতেই লুকিয়ে অ্যাশেজের জন্ম ইতিহাস। লন্ডনের তরুণ সাংবাদিক রেজিনাল্ড শার্লি ব্রুকস স্পোর্টিং টাইমস-এ ব্যঙ্গ করে লিখেছিলেন ইংল্যান্ড ক্রিকেটের এমন ‘অবিচুয়ারি’। তখন থেকেই সিরিজের প্রতীক হয়ে ওঠে ছাইভরা কলসির ছবি।
এবার অসি মিডিয়া ‘দ্য ওয়েস্ট স্পোর্ট’ লিখেছে, ‘বাজবলের স্নেহময় স্মৃতি, যা ২০২৫ সালের ২১ ডিসেম্বর অ্যাডিলেড ওভালে প্রয়াত হয়েছে। ব্রেন্ডন ম্যাককালাম এবং বেন স্টোকস গভীরভাবে শোক প্রকাশ করেছেন। মাত্র তিনটি ম্যাচ এবং ১১ দিনের ক্রিকেটে অ্যাশেজ জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’ এ তো গেল মিডিয়ার কথা। সোশ্যাল মিডিয়াতেও ছড়িয়ে পড়েছে অসংখ্য মিম। এর মধ্য অন্যতম হলো, বাজবলের সমাধির পাশে হাসছেন অস্ট্রেলিয়ার সিরিজ জয়ের দুই কাণ্ডারি ট্রাভিস হেড ও মিচেল স্টার্ক। ইংল্যান্ডের বাজবল পদ্ধতি যে একেবারেই ভোঁতা হয়ে গেছে, সেকথা বলাই বাহুল্য। অ্যাডিলেডে তৃতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে অ্যালেক্স ক্যারির সেঞ্চুরির সুবাদে ৩৭১ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। জবাবে প্রথম ইনিংসে ২৮৬ রানে অলআউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড।
