Logo
Logo
×

টিউটোরিয়াল

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির হিসাববিজ্ঞান প্রথমপত্র

Icon

মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন

প্রকাশ: ২০ ডিসেম্বর ২০২০, ০৬:০০ পিএম

প্রিন্ট সংস্করণ

প্রভাষক সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

প্রিয় শিক্ষার্থীরা শুভেচ্ছা নিও। আজ তোমাদের হিসাববিজ্ঞান প্রথমপত্রের হিসাববিজ্ঞান পরিচিতি অধ্যায়ের বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উত্তরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি নিয়ে আলোচনা করছি।

৬৬. ব্যবস্থাপনীয় হিসাব বিজ্ঞানের নিয়ন্ত্রক- ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপক।

৬৭. ‘National Association of Cost Accountants’ গঠিত হয়- ১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডে।

৬৮. ব্যয় সংক্রান্ত হিসাব সংরক্ষণ করে না-

-ব্যবস্থাপনীয় হিসাববিজ্ঞান।

৬৯. সব মেয়াদোত্তীর্ণ ব্যয় যা আয় হতে বাদযোগ্য তাকে বলে- খরচ।

৭০. কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের দ্রব্য এবং সেবা অর্জনের জন্য যে ব্যয় হয় তার যে অংশটি নিঃশেষ হয়ে যায় অথচ তার বিনিময়ে কোনো সুবিধা পাওয়া যায় না তাকে বলা হয়- খরচ।

৭১. পণ্য পরিমাপের একককে বলা হয়- উৎপাদন ব্যয় একক।

৭২. যেসব উপাদান ব্যয়কে প্রভাবিত করে তাদেরকে বলে- -ব্যয় চলক।

৭৩. উৎপাদিত দ্রব্যসামগ্রীর বিক্রয় ও বিতরণের জন্য যে ব্যয় করা হয় তাকে- বিক্রয় ও বণ্টন খরচ বলে।

৭৪. উৎপাদন ব্যয় হিসাবে প্রস্তুত করা হয়-

-২টি পদ্ধতিতে ক. আমেরিকান পদ্ধতি খ. ব্রিটিশ পদ্ধতি।

৭৫. যেসব শ্রমিক-কর্মচারী উৎপাদনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত নয় তাদেরকে বলা হয়- পরোক্ষ শ্রম।

৭৬. উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয় না- কালীন ব্যয়।

৭৭. নির্দিষ্ট কালের মধ্যে সংঘটিত ব্যয়কে বলে- কালীন ব্যয়।

৭৮. চলতি হিসাবকালে যেসব ব্যয়ের সুবিধা ভোগ বা নিঃশেষ করা হয়েছে, সেই ব্যয়কে বলে- রাজস্ব ব্যয়। যেমন- বেতন, ভাড়া, বীমা, বিদ্যুৎ, গ্যাস বিল, পানি বিল প্রভৃতি।

৭৯. যেসব ব্যয়ের সুবিধা ভবিষ্যতে পাওয়া যাবে, সেই ব্যয়কে বলে- মূলধন ব্যয়। যেমন দালানকোঠা, জমিজমা, মেশিন ক্রয়, যন্ত্রপাতি ক্রয়, গাড়ি ক্রয় প্রভৃতি।

৮০. অতীতে সংঘটিত হয়েছে এরূপ ব্যয়কে বলে- প্রকৃত ব্যয়।

৮১. বিজ্ঞানসম্মতভাবে ভবিষ্যতের জন্য যে ব্যয় নির্ধারণ করা হয় তাকে বলে- প্রমাণ ব্যয়।

৮২. সব ধরনের প্রকৃত ব্যয়কে বলে- স্পষ্ট ব্যয়।

৮৩. প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ব্যয়ের দুটি উদাহরণ- সম্পত্তি কর, মেশিনের অবচয়।

৮৪. দুটি বিকল্পের মোট ব্যয়ের পার্থক্যকে বলে- পার্থক্যমূলক ব্যয়।

৮৫. অতীতে ব্যয় করা হয়েছে এমন ব্যয়কে বলে- নিমজ্জিত বা ডুবন্ত ব্যয়।

৮৬. কোনো সিদ্ধান্তের জন্য যদি কোনো ব্যয় সংঘটিত হয় তাকে বলে- চলতি ব্যয়।

৮৭. প্রতিষ্ঠানের ক্ষতির উদ্ভব হয়- অস্বাভাবিক অবস্থায়।

৮৮. প্রত্যক্ষ ব্যয়কে চলতি কার্য হিসেবে- ডেবিট করা হয়।

৮৯. উৎপাদনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ব্যয়কে বলা হয়- দ্রব্য ব্যয়।

৯০. মূলধন বাজেট হল প্রতিষ্ঠানের- বিনিয়োগ পরিকল্পনা।

৯১. ক্রয় বিবরণী ও উদ্বৃত্তপত্র তৈরির পর তৈরি করা হয়-

-নগদ প্রবাহ বিবরণী।

৯২. নগদ প্রবাহ বিবরণী হচ্ছে-

-নগদ আন্তঃপ্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের হিসাব।

৯৩. বাংলাদেশ স্টক একচেঞ্জে তালিকাভুক্ত পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির জন্য বাধ্যতামূলক বিবরণী হচ্ছে- নগদ প্রবাহ বিবরণী।

৯৪. হিসাবের প্রধান বই হচ্ছে- নগদান বই।

৯৫. অনগদ হিসাবসমূহ প্রদর্শন করা হয় না- নগদান বহিতে।

৯৬. অনগদ খরচ প্রণয়নে অনুসরণ করা হয়- দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি।

৯৭. নগদ আন্তঃপ্রবাহ ও নগদ বহিঃপ্রবাহ সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যায়- চলতি আয় বিবরণীতে।

৯৮. আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতের সঙ্গে নগদ প্রবাহ বিবরণী প্রস্তুত ও উপস্থাপনা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে-

-১৯৯৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে।

৯৯. হিসাবরক্ষণের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধিত হয়- মধ্যযুগে।

১০০. পরিসম্পদ- মূলধন+দায়-দায়িত্ব।

১০১. পূর্বাবস্থায় যে কোনো রূপ পরিবর্তনকেই বলা হয়- ঘটনা।

১০২. IASC অবস্থিত- যুক্তরাজ্যে।

১০৩. যন্ত্রপাতি হিসাবে ক্রেডিট জের থাকা মানে বুঝায়- লিপিবদ্ধকরণে ভুল হয়েছে।

১০৪. হিসাব-এর উদ্বৃত্তকরণ বলতে বোঝায়-

-হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট যোগফলের পার্থক্য নির্ণয়।

১০৫. ডেবিট ব্যালেন্সের নির্দেশক হচ্ছে- ডেবিট > ক্রেডিট।

১০৬. ‘The Institute Cost of Works Accountants’ গঠিত হয়- ১৯১৯ সালে।

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম