এসএসসি পরীক্ষার্থীদের পড়াশোনা
বাংলা প্রথমপত্র
ড. সনজিত পাল
প্রকাশ: ০২ জানুয়ারি ২০২২, ০৬:০০ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
|
ফলো করুন |
|
|---|---|
সিনিয়র শিক্ষক, সেন্ট গ্রেগরী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা
বঙ্গবাণী
-আবদুল হাকিম
অনুধাবন প্রশ্ন : [পূর্বে প্রকাশিত অংশের পর]
১৩. ‘দেশ ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায়’-বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১৪. ‘নিজ দেশ তেয়াগী কেন বিদেশ ন যায়’-কেন বলা হয়েছে?
১৫. ‘মাতা পিতামহ... মনে হিত অতি’-বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১৬. আবদুল হাকিমের কবিতায় অনুপম ব্যক্তিত্বের পরিচয় মেলে বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
১৭. কবি আবদুল হাকিম কাদের প্রতি এবং কেন ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন?
১৮. কাদের বংশ ও জন্ম পরিচয় সম্পর্কে কবির মনে সন্দেহ জাগে এবং কেন?
সৃজনশীল প্রশ্নের দিকগুলো
১. কবির দেশপ্রেম/ ভাষাপ্রেমের পরিচয়।
২. বাংলাভাষায় কবির সাহিত্য রচনার কারণ বর্ণনা।
৩. কারা এবং কেন বাংলাভাষাকে ঘৃণা করে?
৪. বাংলাভাষার প্রতি বিদ্বেষকারীদের দৃষ্টিভঙ্গি ও তাদের সম্পর্কে কবির ধারণা।
৫. যারা বাংলাভাষাকে ভালোবাসে না কবি তাদের এদেশ ছেড়ে চলে যেতে বলেছেন।
৬. বাংলাভাষা বিদ্বেষীদের জন্ম ও বংশপরিচয় নিয়ে কবির সন্দেহ প্রকাশ।
মূলদিক : বাংলাভাষার স্তুতির মাধ্যমে কবির দেশপ্রেম তথা ভাষাপ্রেমের প্রকাশ।
অনুশীলনী সৃজনশীল প্রশ্ন-১ :
নানান দেশের নানান ভাষা
বিনে স্বদেশি ভাষা মিটে কি আশা?
কত নদী সরোবর কী বা ফল চাতকীর
ধরাজল বিনে কভু ঘুচে কি তৃষ্ণা?
ক. কবি আবদুল হাকিম কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন?
খ. কবি আবদুল হাকিমের বাংলায় সাহিত্য রচনার কারণ বর্ণনা কর।
গ. উদ্দীপকে ‘বঙ্গবাণী’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা বর্ণনা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকটি আলোচ্য কবিতার মূল সুরকে পেশ করেছে কি?’- তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
২। ইয়ার ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়ালেখা করে। সে জন্মসূত্রে বাঙালি হলেও বাংলা ভাষাকে নিুমানের ভাষা বলে মনে করে। কথাবার্তায় সে বাংলা ভাষা খুব একটা ব্যবহার করে না। তার মতে, চাষাভূষার ভাষা হচ্ছে বাংলা। ক. ‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি কোন শতকে রচিত?
খ. হিন্দুর অক্ষর বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে ‘বঙ্গবাণী’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে, তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে আলোচ্য কবিতার পূর্ণ প্রতিফলন হয়েছে কি? যুক্তি দাও।
৩। বিনোদ প্রবাসে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে কর্মরত। প্রবাসী ভাষা, সংস্কৃতি, চলন-বলন সে রপ্ত করেছেন। ছুটিতে নিজ দেশে এসে তিনি মাতৃভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা না করে প্রবাসী জীবনের গুণগান করেন। তার এ আচরণ পরিবারের অন্যান্য সদস্য, এমনকি তার মাও মানতে পারল না। এক সময় বিনোদকে ডেকে মা বললেন, ‘এমন মধুর মাতৃভাষা ও সংস্কৃতি কখনো কারও সঙ্গে তুলনা হয় না। তুমি যে ধারণা পোষণ কর তা ভুল এবং একদিন তা বুঝতে পারবে।’
ক. কবি আবদুল হাকিম কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
খ. কবি কাদের বিদেশে চলে যেতে বলেছেন এবং কেন?
গ. উদ্দীপকের বিনোদের মনোভাব বঙ্গবাণী কবিতার সঙ্গে কোন দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ-বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বিনোদের মায়ের ভাবনা আর আলোচ্য কবিতার কবির ভাবনা একই বলে মনে কর কি? যুক্তি দাও।
হিসাববিজ্ঞান
এইচ. এম. মতিউর রহমান
সহকারী শিক্ষক (ব্যবসায় শিক্ষা), পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পটুয়াখালী
দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি
১. দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি-নির্ভরযোগ্য, বিজ্ঞানসম্মত, পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ হিসাব সংরক্ষণ পদ্ধতি।
২. যে পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট এ উভয় দিক লিপিবদ্ধ করা হয়-দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি।
৩. লেনদেনগুলো দ্বৈত সত্তায় প্রকাশ করে-দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতির মাধ্যমে।
৪. দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি বর্ণনা করেন-লুকা প্যাসিওলি।
৫. হিসাবখাতগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়-দ্বৈত সত্তায়।
৬. ব্যবসায়ের প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানায়-দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি।
৭. মোট ডেবিট টাকা সর্বদা ক্রেডিট টাকার সমান হবে- মোট ক্রেডিট টাকার।
৮. দ্বৈত সত্তা বলতে বোঝায়-দুটি পক্ষ বা হিসাব।
৯. লেনদেনের দুটি পক্ষ হলো-ডেবিট ও ক্রেডিট।
১০. দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি-মোট ডেবিট সর্বদাই মোট ক্রেডিট টাকার সমান।
১১. দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি বা বৈশিষ্ট্য-৫টি।
১২. প্রতিটি লেনদেন-হিসাব সমীকরণকে প্রভাবিত করে।
১৩. ডেবিট ও ক্রেডিট টাকার পরিমাণ-সর্বদাই সমান হবে।
১৪. প্রতিটি হিসাব খাতগুলোর শ্রেণি নির্ণীত হয়-ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয়ের পূর্বে।
১৫. দু-তরফা দাখিলার মূল বৈশিষ্ট্য-দ্বৈত সত্তা বা দুটি হিসাব খাত।
১৬. দু-তরফা দাখিলা সর্বাধিক জনপ্রিয়-বড় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে।
১৭. হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাইয়ে আবশ্যক- রেওয়ামিল প্রস্তুত।
১৮. আর্থিক অবস্থার বিবরণী প্রস্তুত করা হয়-একটি নির্দিষ্ট তারিখে।
১৯. ‘ব্যয় নিয়ন্ত্রণ’ দু-তরফা দাখিলার একটি-সুবিধা।
২০. হিসাবের সর্বজন স্বীকৃত পদ্ধতি-দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি।
২১. ব্যবসায়ের হিসাবগুলোকে ভাগ করা যায়-৫ ভাগে।
২২. হিসাব সমীকরণের মূল ভিত্তি-মোট ডেবিট = মোট ক্রেডিট।
২৩. হিসাব সমীকরণের মূল উপাদান-সম্পদ, দায় ও মালিকানা স্বত্ব।
২৪. সম্পদের সঙ্গে দায়ের সম্পর্ক-বিপরীত।
২৫. মালিকানা স্বত্ব প্রতিষ্ঠানের জন্য এক ধরনের-দায়।
২৬. মালিক ও ব্যবসায় আলাদা স্বত্তা-ব্যবসায়িক সত্তা নীতির কারণে।
২৭. ব্যবসায়ের মূল উদ্দেশ্য-মুনাফা অর্জন।
২৮. মালিকানা স্বত্ব বৃদ্ধি পায়-আয় বৃদ্ধি ও ব্যয় হ্রাস পেলে।
২৯. মালিকানা স্বত্ব হ্রাস পায়-ব্যয় বৃদ্ধি ও আয় হ্রাস পেলে।
৩০. আয়ের সঙ্গে বিপরীত সম্পর্ক-ব্যয়ের।
৩১. দু-তরফা দাখিলায় রক্ষিত হিসাবের বই হলো- জাবেদা ও খতিয়ান।
৩২. লেনদেনগুলো সর্বপ্রথম লিপিবদ্ধ করা হয়-জাবেদায়।
৩৩. হিসাবের প্রাথমিক বই বা সহকারী বই হলো- জাবেদা।
৩৪. শুধু ধারে ক্রয় সংক্রান্ত লেনদেন অন্তর্ভুক্ত হয়-ক্রয় জাবেদায়।
৩৫. সব ধরনের ধারে বিক্রয় লিপিবদ্ধ করা হয়-বিক্রয় জাবেদায়।
৩৬. ধারে ক্রয়কৃত পণ্য ফেরত দিলে লেখা হয়-ক্রয় ফেরত জাবেদায়।
৩৭. ধারে বিক্রয়কৃত পণ্য ফেরত আসলে লেখা হয়- বিক্রয় ফেরত জাবেদায়।
৩৮. সব ধরনের নগদ লেনদেন লিপিবদ্ধ হয়-নগদ প্রাপ্তি ও নগদ প্রদান জাবেদায়।
