নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা
রসায়ন
মো. বদরুল ইসলাম
প্রকাশ: ১০ আগস্ট ২০২২, ০৬:০০ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
|
ফলো করুন |
|
|---|---|
সিনিয়র শিক্ষক, গভর্নমেন্ট সায়েন্স হাইস্কুল তেজগাঁও, ঢাকা
পদার্থের অবস্থা
১। পদার্থ কয় অবস্থায় থাকতে পারে? উত্তর : ৩ অবস্থায়
২। পদার্থের কোন অবস্থায় অণুসমূহ সবচেয়ে কাছাকাছি থাকে? উত্তর : কঠিন
৩। কোন পদার্থের আকৃতি নির্দিষ্ট? উত্তর : কঠিন
৪। কাপে গরম চা রাখলে কোন প্রক্রিয়া ঘটে?
উত্তর : বাষ্পীভবন
৫। সাধারণ চাপ ও তাপমাত্রায় কোন পদার্থের আকার এবং আয়তন দুটোই নির্দিষ্ট থাকে?
উত্তর : কঠিন পদার্থের
৬। তাপমাত্রা পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বস্তুর কিসের পরিবর্তন হয়? উত্তর : অবস্থার
৭। আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে?
উত্তর : যে আকর্ষণশক্তির বলে অণুসমূহের পরমাণুগুলো পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত থাকে তাকে আন্তঃআণবিক শক্তি বলে।
৮। কোন ধরনের পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি সবচেয়ে বেশি? উত্তর : কঠিন পদার্থের
৯। কোন ধরনের পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি সবচেয়ে কম? উত্তর : গ্যাসীয় পদার্থের
১০। কোন ধরনের পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি মধ্যম মানের? উত্তর : তরল পদার্থের
১১। বায়ুপূর্ণ ফুটবলের ভিতরে গ্যাসের চাপ সৃষ্টির কারণ কী?
উত্তর : কারণ দেওয়ালে গ্যাসের কণাগুলো ধাক্কা খেতে থাকে
১২। কোন ধরনের পদার্থের আন্তঃআণবিক দূরত্ব সবচেয়ে কম? উত্তর : কঠিন পদার্থের
১৩। কোন ধরনের পদার্থের আন্তঃআণবিক আকর্ষণ নেই বললেই চলে?
উত্তর : গ্যাসীয় পদার্থের
১৪। ঊর্ধ্বপাতন পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর : কিছু কিছু কঠিন পদার্থ আছে যাদের তাপ দিলে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয় তাদেরকে ঊর্ধ্বপাতন পদার্থ বলে।
১৫। কখন গ্যাসীয় কণাগুলো তরলের উপরিতল থেকে বাইরে বের হয়ে যায়? উত্তর : স্ফুটনে
১৬। কোন শক্তির দ্বারা পদার্থকে এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তর করা সম্ভব? উত্তর : তাপশক্তি
১৭। অণুগুলো কখন নির্দিষ্ট অবস্থানে বিরাজ করে?
উত্তর : অণুগুলোর গতিশক্তি অপেক্ষা আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি হলে
১৮। তাপ প্রয়োগে তরল পদার্থের অণুগুলোর ক্ষেত্রে কী ঘটে? উত্তর : অণুগুলোর গতিশক্তি বৃদ্ধি পায়
১৯। কোন দ্রবণের অণুগুলোর মধ্যে আন্তঃআণবিক শক্তি কম হলে কোন অবস্থার সৃষ্টি হবে?
উত্তর : বায়বীয়
২০। কঠিন পথকে তরলে পরিণত করতে তাপমাত্রা কোথায় পৌঁছাতে হয়? উত্তর : গলনাঙ্কে
২১। গ্যাসের চাপ কাকে বলে?
উত্তর : বেলুন বা পাত্রের ভিতরের গ্যাসের কণাগুলো পাত্রের পৃষ্ঠে যে ধাক্কা দেয় তাকে গ্যাসের চাপ বলে।
২২। তরলকে তাপ দিয়ে স্ফুটনাঙ্কে পৌঁছালে তা কোন অবস্থায় পরিণত হয়? উত্তর : গ্যাসীয়
২৩। যৌগের আণবিক ভর কম হলে ব্যাপন হার কেমন হয়? উত্তর : বেশি
২৪। ব্যাপন কাকে বলে?
উত্তর : কোনো মাধ্যমে কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় বস্তুর স্বতঃস্ফূর্ত ও সমভাবে পরিব্যাপ্ত হওয়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে।
২৫। বস্তুর ভর বাড়লে ব্যাপনের হার কেমন হয়?
উত্তর : কমে যায়
হিসাববিজ্ঞান
এইচ. এম. মতিউর রহমান
সহকারী শিক্ষক, পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পটুয়াখালী
মূলধন ও মুনাফা জাতীয় লেনদেন
১৩. পুরোনো যন্ত্রপাতি বিক্রয়ের প্রাপ্ত অর্থ- মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি।
১৪. মূলধন জাতীয় প্রাপ্তিরই একটি অংশ- মূলধন জাতীয় আয়।
১৫. মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি ও মূলধন জাতীয় আয়ের মধ্যে- পার্থক্য আছে।
১৬. মূলধন জাতীয় ব্যয়- অনিয়মিত ও বড় অঙ্কের।
১৭. এক বছরের বেশি সময় সুবিধা দেয়- মূলধন জাতীয় ব্যয়।
১৮. স্থায়ী সম্পত্তি ক্রয় ও এ জাতীয় অন্যান্য খরচ- মূলধন জাতীয় ব্যয়।
১৯. স্থায়ী সম্পদ ক্রয়ের আমদানি শুল্ক, জাহাজ ভাড়া, পরিবহণ খরচ, সংস্থাপন ব্যয়- মূলধন জাতীয় ব্যয়।
২০. যেসব ব্যয়ের ফলে সম্পদ সম্প্রসারিত ও আয়ুষ্কাল বাড়ে তা- মূলধন জাতীয় ব্যয়।
২১. নিয়মিত আদায় ও নির্দিষ্ট সময়ে উপযোগিতা শেষ হয়- মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তি।
২২. মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তির একটি অংশ- মুনাফা জাতীয় আয়।
২৩. বিক্রয়, ব্যাংক জমার সুদ, প্রাপ্ত ভাড়া ও প্রাপ্ত কমিশন- মুনাফা জাতীয় প্রাপ্তি।
২৪. ব্যবসায়ের দৈনন্দিন কাজে নিয়মিত ব্যয়- মুনাফা জাতীয় ব্যয়।
২৫. নির্দিষ্ট সময় পর পর সংঘটিত এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে উপযোগিতা নিঃশেষ হয়- মুনাফা জাতীয় ব্যয়।
২৬. পণ্য ক্রয়, মনিহারি ক্রয়, বেতন ও ভাড়া পরিশোধ, বিজ্ঞাপন খরচ- মুনাফা জাতীয় ব্যয়।
২৭. সম্পদ অর্জন নয় সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণে অবদান রাখে- মুনাফা জাতীয় ব্যয়।
২৮. চলতি, বিগত ও পরবর্তী হিসাবকাল সংশ্লিষ্ট মোট পরিশোধকৃত অর্থ- মুনাফা জাতীয় প্রদান।
২৯. মুনাফা জাতীয় প্রদানের চলতি হিসাবকালের অংশটুকু- মুনাফা জাতীয় ব্যয়।
৩০. মেরামতের ফলে স্থায়ী সম্পদের আয়ুষ্কালে কোনো প্রভাব না পড়লে তা- মুনাফা জাতীয় লেনদেন।
৩১. নির্দিষ্ট সময় শেষে জানতে হয়- আর্থিক ফলাফল ও আর্থিক অবস্থা।
৩২. আর্থিক ফলাফল ও আর্থিক অবস্থা জানতে তৈরি করতে হয়- অন্তত ৩টি বিবরণী।
৩৩. বিশদ আয় বিবরণী থেকে জানা যায়- ব্যবসায়ের লাভ বা ক্ষতির পরিমাণ।
৩৪. মালিকানা স্বত্বে পরিবর্তন বিবরণী থেকে জানা যায়- ব্যবসায়ের প্রতি মালিকের পাওনা।
৩৫. আর্থিক অবস্থার বিবরণী থেকে জানা যায়- সম্পদ ও দায় দেনার পরিমাণ।
৩৬. মুনাফা জাতীয় আয় ও ব্যয়ের ভিত্তিতে তৈরি হয়- বিশদ আয় বিবরণী।
৩৭. মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি ও মূলধন জাতীয় ব্যয়ের ভিত্তিতে তৈরি হয়- আর্থিক অবস্থার বিবরণী।
৩৮. মূলধন ও মুনাফা জাতীয় লেনদেন পরস্পর অবস্থান পরিবর্তন করলে জানা যাবে না- প্রকৃত লাভ-ক্ষতি
এবং সম্পদ, দায় ও মালিকানা স্বত্ব।
৩৯. মূলধন জাতীয় আয় ব্যয় থেকে জানা যায়- প্রকৃত লাভ-ক্ষতি।
৪০. মূলধন জাতীয় ও ব্যয় থেকে জানা যায়- প্রকৃত সম্পদ, দায় ও মালিকানা স্বত্ব।
