জেএসসি পরীক্ষার্থীদের পড়াশোনা
বাংলা দ্বিতীয়পত্র * তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
বাংলা ব্যাকরণ
উজ্জ্বল কুমার সাহা
প্রকাশ: ১৮ জুলাই ২০১৮, ০৬:০০ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
|
ফলো করুন |
|
|---|---|
প্রভাষক, সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
বাক্য
[পূর্বে প্রকাশিত অংশের পর]
৪৮৯. একটি সার্থক বাক্যের গুণ কী কী?
√ক. আকাঙ্ক্ষা, আসক্তি, যোগ্যতা
খ. আসক্তি, আকাক্সক্ষা, রীতিসিদ্ধতা
গ. আসক্তি, যোগ্যতা, অর্থবাচকতা
ঘ. অর্থবাচকতা, আকাঙ্ক্ষা, রীতিসিদ্ধতা
৪৯০. জটিল বাক্যের অপর নাম কী?
ক. যৌগিক √খ. মিশ্র গ. সরল ঘ. বিধেয়
৪৯১. ‘জ্ঞানী লোক সকলের শ্রদ্ধা পান’- এটা কোন ধরনের বাক্য?
√ক. সরল খ. জটিল গ. যৌগিক ঘ. বিযুক্ত বাক্য
৪৯২. “সত্য কথা না বলে বিপদে পড়েছি।”- কোন ধরনের বাক্য?
√ক. সরল বাক্য খ. খণ্ডবাক্য
গ. যৌগিক বাক্য ঘ. মিশ্র বাক্য
৪৯৩. নিচের কোনটি জটিল বাক্য?
ক. তিনি ধনী এবং কৃপণ খ. ধনীরা প্রায় কৃপণ হয়
গ. কৃপণেরাই ধনী হয় √ঘ. যারা ধনী, তারা প্রায়ই কৃপণ হয়
৪৯৪. “তার বয়স হয়েছে কিন্তু বুদ্ধি পাকেনি।”- কোন প্রকারের বাক্য?
ক. সরল বাক্য খ. মিশ্র বাক্য
গ. খণ্ডবাক্য √ঘ. যৌগিক বাক্য
৪৯৫. ‘বিপদ ও দুঃখ একসাথে আসে’- এটি কোন ধরনের বাক্য?
ক. সরল খ. জটিল গ. যৌগিক √ঘ. মিশ্র
বিরামচিহ্ন
৪৯৬. বিরাম চিহ্ন কেন ব্যবহৃত হয়?
√ক. বাক্যের অর্থ স্পষ্টকরণের জন্য
খ. বাক্য সংকোচনের জন্য
গ. বাক্যের সৌন্দর্যের জন্য ঘ. বাক্য অলঙ্কৃত করার জন্য
৪৯৭. কোন বিরামচিহ্নের জন্য সবচেয়ে বেশি থামতে হয়?
ক. কমা খ. সেমিকোলন √গ. দাঁড়ি ঘ. উদ্ধরণ চিহ্ন
৪৯৮. বিস্ময়সূচক চিহ্নের বিরতিকাল কত?
ক. ১/২ সেকেন্ড গ. ২ সেকেন্ড √গ. ১ সেকেন্ড ঘ. ১.৫ সেকেন্ড
৪৯৯. একাধিক বাক্যের মধ্যে নিকট সম্বন্ধ থাকলে কোন চিহ্ন ব্যবহৃত হয়?
ক. কমা খ. কোলন √গ. সেমিকোলন ঘ. ড্যাশ
৫০০. যৌগিক বাক্যের মাঝে কোন চিহ্ন ব্যবহৃত হয়?
√ক. কমা খ. কোলন
গ. ড্যাশ ঘ. সেমিকোলন
৫০১. বাক্যে অর্থবিভাগ দেখানোর জন্য কমা বসে।- এর উদাহরণ কোনটি?
ক. আমিন, এদিকে এসো
খ. কী, এত বড় সাহস
গ. রুবি বলল, সে যাবে না
√ঘ. তুমি যাবে, না যাবে না
৫০২. দুটি বাক্যের মধ্যে অর্থের সম্বন্ধ থাকলে কোন চিহ্ন ব্যবহৃত হয়?
ক. কমা √খ. সেমিকোলন গ. কোলন ঘ. ড্যাশ
৫০৩. বাক্যে সম্বোধনের পরে কোন যতি চিহ্ন বসে?
√ক. কমা খ. সেমিকোলন
গ. কোলন ঘ. বিস্ময়চিহ্ন
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
জেসমিন আক্তার
সহকারী শিক্ষক,
ভিক্টোরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
১। একসঙ্গে কয়েকটা কম্পিউটার জুড়ে দিয়ে তথ্য আদান-প্রদানকে কী বলে?
উত্তর : কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।
২। সত্যিকারের নেটওয়ার্কে কতটি কম্পিউটার থাকে? উত্তর : অসংখ্য কম্পিউটার।
৩। নেটওয়ার্কের জন্য কমপক্ষে কয়টি কম্পিউটার লাগে? উত্তর : দুইটি।
৪। সার্ভার মূলত কী করে?
উত্তর : নেটওয়ার্ককে ঝবৎা বা সেবা করে।
৫। সার্ভার হতে যে সেবা নেয় তাকে কী বলে?
উত্তর : ক্লায়েন্ট।
৬। ‘কম্পিউটার থেকে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ই-মেইল পাঠানো হলো’-এ ক্ষেত্রে কম্পিউটারটি হবে-
উত্তর : ক্লায়েন্ট।
৭। যে জিনিস ব্যবহার করে কম্পিউটারগুলোকে জুড়ে দেয়া হয় তাকে কী বলে?
উত্তর : মিডিয়া।
৮। ‘বৈদ্যুতিক তার’ এক ধরনের-
উত্তর : মিডিয়া।
৯। কোনটি মিডিয়া-
উত্তর : অপটিক্যাল ফাইবার।
১০। NIC কী?
উত্তর : নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড।
১১। ক্লায়েন্টের কাছে ব্যবহারের জন্য যে সব সুযোগ-সুবিধা দেয়া হয় তার সবই হল-
উত্তর : রিসোর্স।
১২। প্রিন্টার এক ধরনের- উত্তর : রিসোর্স।
১৩। যে ক্লায়েন্ট সার্ভার থেকে রিসোর্স ব্যবহার করে সে হলো- উত্তর : ইউজার বা ব্যবহারকারী।
১৪ নেটওয়ার্কে কম্পিউটার যুক্ত করার নিয়মকে কী বলে? উত্তর : প্রটোকল।
১৫। নেটওয়ার্কিং-এ কম্পিউটার জুড়ে দেয়ার বিভিন্ন পদ্ধতিকে কী বলা হয়? উত্তর : নেটওয়ার্ক টপোলজি।
১৬। সবচেয়ে সহজ টপোলজি কোনটি?
উত্তর : বাস টপোলজি।
১৭। বাস টপোলজিতে কার সঙ্গে সবগুলো কম্পিউটারকে জুড়ে দেয়া হয়?
উত্তর : মূল ব্যাকবোন বা মূল লাইনের সঙ্গে।
১৮। গোলাকার বৃত্তের মতো যে টপোলজি তাকে বলে- উত্তর : রিং টপোলজি।
১৯। একজনের কাছে প্রেরিত তথ্য সবার কাছে যায়- উত্তর : বাস টপোলজিতে।
২০। কেন্দ্রীয় হাবের সঙ্গে যুক্ত থাকে সব কম্পিউটার কোন টপোলজিতে?
উত্তর: স্টার টপোলজি।
২১। তুলনামূলকভাবে সহজ ও দ্রুত তৈরি করা যায় কোন টপোলজি?
উত্তর : স্টার টপোলজি।
