Logo
Logo
×

উপসম্পাদকীয়

জনকল্যাণই হওয়া উচিত রাজনীতির উদ্দেশ্য

Icon

ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

জনকল্যাণই হওয়া উচিত রাজনীতির উদ্দেশ্য

সাধারণত রাজনীতি বলতে সেই সব নীতিকে বোঝায়, যেসব নীতি অনুসরণের মাধ্যমে একটি রাষ্ট্র পরিচালিত হয়ে থাকে। রাজনীতি হচ্ছে এমন একটি সামাজিক প্রক্রিয়া বা কর্মযজ্ঞ, যার মাধ্যমে কিছুসংখ্যক ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত একটি দল যথার্থ পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। মূলত নাগরিক সরকার পরিচালনাকেই রাজনীতি বলা হয়। গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল রাজনীতিকে ‘শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান’ হিসাবে অভিহিত করেছেন। প্রখ্যাত ব্রিটিশ রাজনৈতিক তাত্ত্বিক স্যার বার্নার্ড ক্রিকের দাবি-‘রাজনীতি হলো নীতিমালার একটি স্বতন্ত্র রূপ, যার দ্বারা মানুষ নিজেদের পার্থক্য মিটিয়ে ফেলার জন্য, বৈচিত্র্যময় আগ্রহ ও মূল্যবোধ উপভোগ করা এবং সাধারণ প্রয়োজনের বিষয় পরিচালনায় সরকারি নীতি তৈরির জন্য প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মিলেমিশে কাজ করে।’ আধুনিক রাজনীতি বিজ্ঞানের বিখ্যাত লেখক অ্যান্ড্রু হেউড রচিত ‘রাজনীতি’ শীর্ষক গ্রন্থে বলেছেন, ‘বিস্তৃত অর্থে রাজনীতি সেই কার্যকলাপ, যার মাধ্যমে মানুষ সাধারণ নিয়মগুলো তৈরি, সংরক্ষণ, সংশোধন করে এর অধীনে তারা বসবাস করে।’ রাজনৈতিক কার্যকলাপ শুধু রাষ্ট্র, রাজনৈতিক দল, গোষ্ঠী, সংঘ, প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং পরিবার, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া-ধর্মীয় সংগঠনসহ প্রায় সব ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়।

রাজনীতির মাধ্যমে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের জীবন অর্থবহ হয়ে ওঠে এবং প্রত্যেক ব্যক্তির স্বাতন্ত্র্য ও অনন্যসাধারণ প্রকৃতি প্রকাশ পায়। আধুনিক পাশ্চাত্যের দার্শনিক রুশোর অভিমত হলো, রাজনৈতিক জীবনে সব নাগরিকের সক্রিয়, সরাসরি ও অবিরাম অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে সর্বসাধারণের কল্যাণ সাধনে বাধ্য করা যায়। রাজনীতির উদ্দেশ্যই হলো ক্ষমতার অধিকার লাভ বা প্রয়োগ। দ্বন্দ্ব-বিবাদ, সংঘাত-সংঘর্ষ-আন্দোলন ইত্যাদি কার্যকলাপও রাজনীতির অঙ্গীভূত। সমাজবিজ্ঞানী অড্রিয়ান লেফটউইচের ধারণা অনুযায়ী, আনুষ্ঠানিক, অনানুষ্ঠানিক এবং সর্বসাধারণ ও ব্যক্তিগত নির্বিশেষে সব সমষ্টিগত সামাজিক কার্যকলাপের মূলে রাজনীতি বর্তমান। পক্ষান্তরে রাষ্ট্রবিজ্ঞান হচ্ছে রাজনৈতিক আচরণ শেখার, ক্ষমতা গ্রহণ-ব্যবহারের উপায় সম্পর্কিত একটি বিষয়। মানবসভ্যতা বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে রাজতান্ত্রিক চিন্তাধারার মধ্য দিয়ে রাজনীতি পরিপূর্ণতা পেয়েছে। রাজনৈতিক কলা-কৌশল ও পরবর্তীকালের আধুনিক রাজনীতির শ্রেণি বিভাজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানমূলক চিন্তাধারার উত্থান ঘটিয়েছে।

এটি সর্বজনবিদিত যে, কোনো রাষ্ট্রের উন্মেষ ও চলমান প্রক্রিয়ায় ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সমাজের সার্বিক উন্নয়ন, জনকল্যাণের গতি-প্রকৃতির নানা জটিল মিথস্ক্রিয়ায় নির্মিত হয় রাজনৈতিক রীতি-নীতির প্রেক্ষাপট। একনায়ক, সামরিক, স্বৈর, গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় গ্রহণ-বর্জনের নানাবিধ পন্থায় পরিচালিত হয় স্বকীয় সত্তার রাষ্ট্রব্যবস্থা। আদর্শের ঘাত-প্রতিঘাতে তৈরি হয় দল-উপদল, দলীয় নেতৃত্ব ও কর্মীর আচার-আচরণ। দল গঠনের প্রণিধানযোগ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে ধর্ম-বর্ণ-দল-মত-অঞ্চল নির্বিশেষে সমগ্র জনগোষ্ঠীর সার্বিক মঙ্গল সাধন। আদর্শিক ভিন্নতায় বিরোধ-বিচ্ছেদ, প্রতিযোগিতা-প্রতিহিংসা-পরশ্রীকাতরতা পরিহার করে সংগত-সংযত সমাজস্বীকৃত আচরণবিধির অনুশীলন, পরিচর্যা ও জনমনজয়ী চরিত্র গঠনের মাধ্যমে দেশ ও দেশবাসীকে উপকৃত করার ইস্পাতকঠিন ব্রত গ্রহণের মধ্যেই নেতৃত্বের পরিশীলিত ও গ্রহণযোগ্য বিকাশ ঘটে। উল্লেখিত বিষয়গুলো বা ঐতিহ্য, শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, সততা, ন্যায়পরায়ণতা, মনন ও সৃজনশীলতার ওপর রাজনৈতিক নেতৃত্বের দৃঢ়তা নির্ভর করে।

যে কোনো রাজনৈতিক দলের মুখ্য উদ্দেশ্য হওয়া উচিত জনগণের কল্যাণে তথা দেশের উন্নয়নের জন্য উপযোগী কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দু’ধরনের কাঠামোর উপস্থিতি বিরাজমান। একটি পক্ষ সংখ্যায় কম হলেও দলের রাজনৈতিক-আদর্শিক চেতনায় অটুট থেকে রাজনীতির চর্চা করছে আর অন্য পক্ষ এর সম্পূর্ণ বিপরীত। এরা দলীয় আদর্শের ধারেকাছে না থেকে শুধু দলে নাম লেখাতে পারলেই নিজেদের ধন্য মনে করে। দলের বিভিন্ন স্তরে নতুন নেতৃত্ব আসা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হলেও গুরুত্বপূর্ণ পদে যারা আসীন হবে, তাদের সেসব পদে নেতৃত্বদানের যোগ্যতা, ক্ষমতা ও দক্ষতা থাকাও আবশ্যক। একটি রাজনৈতিক দলের আদর্শ বা কর্মকাণ্ডে বিন্দুমাত্র সম্পৃক্ত না থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ওই দলের নীতিনির্ধারণীসহ গুরুত্বপূর্ণ পদ পেয়ে যান। প্রকৃত অর্থে জ্ঞান, নীতি-নৈতিকতা, সততা ও দেশপ্রেমের অনন্য প্রতীক হিসাবে যারা পরীক্ষিত; তাদের মূল্যায়ন অধিকাংশ ক্ষেত্রে চরমভাবে উপেক্ষিত হয়। ব্যক্তিস্বার্থে নিয়োজিত কদর্য চরিত্রের বর্ণচোরা, অনুপ্রবেশকারী বা আপসকামিতায় পারদর্শী কথিত রাজনীতিকের ছত্রছায়ায় এ প্রকৃতির ব্যক্তিরা রাজনীতি করার পরিবর্তে মূলত দল করার রাজনীতিতে অন্তর্ভুক্ত হয়। এরা অনৈতিক রাজনৈতিক শক্তিকে ব্যবহার করে দ্রুততার সঙ্গে অবৈধ ব্যবসা ও সম্পদ অর্জনের জন্য পেশি, তদবির ও নানামুখী অপতৎপরতার মাধ্যমে রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে ব্যাপকভাবে কলুষিত করে চলেছে।

বর্তমানে রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চার অনুশীলন প্রায় নিুপর্যায়ে। রাজনীতিতে নীতি-নৈতিকতা ও ঐতিহ্যিক ধারা সংকুচিত হয়ে আদর্শহীন লুম্পেন ভাবাদর্শ শক্তিশালী হয়ে ওঠার প্রবণতা প্রকট। রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন পাওয়া, না পাওয়ার ক্ষেত্রে অর্থ, পেশি ও পারিবারিক সম্পর্ক অত্যন্ত জোরালো ভূমিকা রেখে থেকে। উল্লেখ্য, অপশক্তির চর্চা তরুণ-তরুণীর বৃহৎ অংশকে রাজনীতিবিমুখ করে তুলেছে। ফলে রাজনীতিতে দেশপ্রেমিক মনমানসিকতাসম্পন্ন মেধাবী তারুণ্যের বিকাশে যোগ্য নেতৃত্ব সৃষ্টি হচ্ছে না। এর শতভাগ সুবিধা নিচ্ছেন ব্যবসায়ী ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারা। জনশ্রুতিমতে, বর্তমানে রাজনীতি ও ভোটের প্রার্থী হওয়া লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে। রাজনীতি মানেই অর্থ, ক্ষমতা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের অবারিত সুযোগ।

বাংলাদেশের রাজনীতি অনেক আগেই প্রকৃত রাজনীতিকদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। রাজনীতিতে এখন ব্যবসায়ী ও সাবেক আমলাদের আধিক্য স্পষ্ট। মূলত সেনা ও স্বৈর শাসনামলে প্রচলিত রাজনীতি জনকল্যাণে নিবেদিত রাজনীতিকদের জন্য কঠিন অবস্থা তৈরি করেছে, যার ধারাবাহিকতা এখনো চলমান বলে সচেতন মহলের ধারণা। ২ আগস্ট ২০২৩ প্রকাশিত গণমাধ্যম সূত্রমতে, জাতীয় সংসদে নিজেদের পেশা রাজনীতি-এমন সদস্যের হার মাত্র ৭ শতাংশ। ৬১ দশমিক ৭ শতাংশ ব্যবসায়ী, ৮ শতাংশ শিক্ষক-চিকিৎসক, ১৩ শতাংশ আইনজীবী, কৃষিতে জড়িত এমন প্রতিনিধি মাত্র ৪ শতাংশ এবং অন্যান্য পেশার প্রতিনিধিত্ব ৭ শতাংশ।

পরিশীলিত রাজনীতি রাজনৈতিক দল ও নেতৃত্বের সঙ্গে জনগণের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা, নির্ভরশীলতা, বিশ্বাস ও ভালোবাসার বন্ধনকে সুদৃঢ় করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তি দলের রাজনীতিতে যথার্থ অবদান রাখতে পারে না বলে ক্ষেত্রবিশেষে দলও নানামুখী বিড়ম্বনায় নিপতিত হয়; যার কিছুটা হলেও প্রতিফলন ঘটেছে গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। ন্যূনতম জনপ্রিয়তা না থাকা বা সংশ্লিষ্ট এলাকায় উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে অবদান না রাখা নামসর্বস্ব বেশিরভাগ প্রার্থীই ওই নির্বাচনে জামানত হারিয়েছেন। তাদের মধ্যে কোনো কোনো দলের শীর্ষ নেতার পাশাপাশি আছেন বর্তমান ও সাবেক সংসদ-সদস্যও। ১০ জানুয়ারি গণমাধ্যমে প্রকাশিত ১৭ জেলার ৮২টি আসনের ভোটের ফলাফল পর্যালোচনায় দেখা যায়, এসব আসনের ৫৭১ প্রার্থীর মধ্যে ৪২৪ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে, যা আগের তুলনায় অনেক বেশি। শুধু চট্টগ্রামের ১৬টি আসনেই সব প্রার্থীর মধ্যে ৯৭ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

রাজনীতিতে এ ধরনের অপসংস্কৃতি চর্চা পরিত্যাজ্য। অন্যথায় রাজনীতি ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের প্রতি সাধারণ মানুষের অনাস্থা-অনাগ্রহে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে ওঠার পথ রুদ্ধ হবে। রাজনীতি তখন আর রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে না, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। মূলত মেধা-যোগ্যতা বিচ্যুত রাজনীতিতে সাময়িকভাবে বিভিন্ন পদ-পদবি দখল করা যায়, তবে তা সততা, সত্যবাদিতা ও আদর্শের বিপরীত স্রোতে প্রবহমান-এটিই ইতিহাসস্বীকৃত। সভ্যতার বাস্তবতা এই যে, সচেতন জনগণের আস্থা ও সমর্থন ছাড়া অশুভ নেতৃত্বের বিকাশ দেশকে অনগ্রসরতার পথেই নিয়ে যায়। কখনো তা আধুনিক, মানবিক ও প্রাগ্রসর পথে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পথ সুগম করে না। এ ধরনের রাজনৈতিক অপসংস্কৃতির বিকাশ ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থকেই প্রাধান্য দেয় এবং জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনের অসম লুটেরা প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করে। রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রবক্তা গ্যাব্রিয়েল এ আলমন্ডের মতে, সেটিই একটি পরিপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যবস্থা, যা সুনির্দিষ্ট কর্মযজ্ঞের অনুশীলন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জনগণকে আচরণগত শিক্ষায় মার্জিত করে। সংস্কৃতির অনন্য উপাদান-মূল্যবোধ, দৃষ্টিভঙ্গি, শিক্ষা, নৈতিকতা, আদর্শ ইত্যাদিকে ধারণ করেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আত্মশুদ্ধি ও আত্মমর্যাদায় বলীয়ান ব্যক্তিত্বের সমন্বয় রাজনৈতিক সংস্কৃতির বিকাশমানতাকে ঋদ্ধ করে।

বিতর্কিত, লোভী ও ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থকারী ব্যক্তিদের পুরস্কৃত করার প্রবণতা পরিহার করে প্রান্তিক ও ন্যায়পরায়ণতায় অবিচল ব্যক্তিদের যথাযোগ্য মূল্যায়নের মাধ্যমে যথাস্থানে অধিষ্ঠিত করা না হলে জাতি শুধু ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, ভবিষ্যৎকে আলোকময় করার সব সৎ উদ্যোগও বিফলে যাবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জাতির কোন আদর্শকে পাথেয় হিসাবে গ্রহণ করে পরিশুদ্ধ জীবনের অনুসন্ধান চালাবে-এ নিয়ে বিভ্রান্তির অবকাশ নেই। যারা মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতার আদর্শিক অবিনাশী চেতনার ন্যূনতম বিচ্যুতি না ঘটিয়ে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পরম ব্রত নিয়ে প্রতিনিয়ত জীবনযুদ্ধে লিপ্ত আছেন, তাদের চিহ্নিত করে ক্ষমতায়ন করা অনিবার্য হয়ে পড়েছে। স্বল্প পরিসরে যে বিষয়টি স্পষ্ট করা প্রয়োজন সেটি হলো, ব্যক্তি বা পরিবারভিত্তিক নেতৃত্ব নয়, বরং তৃণমূল পর্যায় থেকে জনকল্যাণে নিয়োজিত ব্যক্তিদের সঠিক মূল্যায়ন করতে হবে। যারা ক্রমাগত দলের আদর্শকে ধারণ করে একজন দেশপ্রেমিক হিসাবে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, তাদেরই যথাযোগ্য স্বীকৃতি প্রদান করা শীর্ষ নেতৃত্ব, নীতিনির্ধারক এবং আঞ্চলিক নেতৃত্বের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিত বলে মনে করি।

ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী : শিক্ষাবিদ; সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

 

ব্রিটিশ রাজনৈতিক

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম