|
ফলো করুন |
|
|---|---|
সাধারণত ঘরোয়া খাবারে চিনির পরিমাণ কম থাকে। খাবারে চিনি রাখাই হয় না তেমন। কারণ ডায়াবেটিস কিংবা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাই এর মূল উদ্দেশ্য।
নিজের সঙ্গেই পণ করেছেন ওজন কমাবেন। তাই প্রথমেই চিনি খাওয়া বন্ধ করেছেন। মিষ্টি তো দূরে থাক, চায়ে পর্যন্ত চিনি খাচ্ছেন না। কিন্তু মিষ্টির প্রতি মোহ ত্যাগ করেও আশানুরূপ ফল পাচ্ছেন না।
আসলে মিষ্টি খাচ্ছেন না মানেই যে শরীরে চিনি কম যাচ্ছে, তা কিন্তু নয়। কোনো না কোনোভাবে সুগার বেড়ে যাচ্ছে। শরীরে নিঃশব্দে চিনি পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে।
আর সে কারণে মূলত চিনি বেশি খাওয়া হলে যে কোনো বয়সেই ব্রণ হতে পারে। প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত চিনি ত্বকে প্রদাহের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। এই প্রদাহের কারণে ত্বকেও নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। ফলে মুখে ব্রণ ভরে যেতে পারে।
সে কারণে কোলেস্টেরল আছে এমন কিছু খাবার না খাওয়াই ভালো। বিশেষ করে মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছা হলেও তা পরিত্যাগ করা উচিত। যখন-তখন মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছা জাগে? এই প্রবণতাকে যদি প্রশ্রয় দেন, তাহলে আপনাকে বিপদে পড়তে হতে পারে।
আর মিষ্টি খাওয়ার নেশা বন্ধ না করলে ওজনের লাগাম তো হাতে থাকবে না। সেই সঙ্গে আরও অনেক শারীরিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাছাড়া বারবার মিষ্টি খাওয়ার ঝোঁক বুঝিয়ে দেয় শরীরে চিনির মাত্রা বাড়ছে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে কায়িক পরিশ্রম আপনার নেই বললেই চলে। তা সত্ত্বেও মাঝে মাঝে ক্লান্ত লাগে আপনার। শরীরের চনমনে ভাব উধাও হয়ে যায়। সারাক্ষণই মাথা ঝিম ঝিম করে এবং ঘুম পায়। যদি আপনার শরীরে শর্করা বাড়ে, তাহলে এমনটা হতেই পারে।
