|
ফলো করুন |
|
|---|---|
১ম বন্ধু : গতকাল রাতে আমার মানিব্যাগ চেক করতে গিয়ে বউ গার্লফ্রেন্ডের ছবি পেয়েছে। কী করি বল তো?
২য় বন্ধু : এরপরও তোর কিছু করতে হবে?
বর : সাধুবাবা, বিয়ে করতে যাচ্ছি। জীবনে সুখী হবার মন্ত্র দেন।
সাধুবাবা : চোখ খোলা রেখে বিয়ে করবে। তবে বিয়ের পর চোখ খোলা রাখবে না।
১ম বান্ধবী : কী রে, কাঁদিস কেন?
২য় বান্ধবী : জীবনটা শাবানার চেয়েও খারাপ চলছে রে। তার ওপর না আছে জসিম, না আছে সেলাই মেশিন।
চেকার পুলিশ : নাম কী?
তরুণ বাইকার : বাবু।
পুলিশ : দেশে ১৮ বছরের নিচে বাবু আছে ১ লাখ, আর ১৮ বছরের ওপরে বাবু আছে ১৯ লাখ। তুমি কোন বাবু?
১ম বন্ধু : আচ্ছা, বাসায় ফিরে তুই কি বউকে সব কথা বলিস?
২য় বন্ধু : কার বউকে?
১ম ভাবি : কখন থেকে বুঝতে পারলেন যে, ফেসবুক আপনার জন্য সমস্যার কারণ?
২য় ভাবি : গত পরশু রাতে স্বামী যখন মেসেঞ্জারে ‘ভাত খাব, ভাত দাও’ বলে ঘ্যানঘ্যান শুরু করল, তখনই বুঝলাম।
১ম ভাবি : তারপর কী করলেন? ফেসবুক বাদ দিয়ে দিলেন?
২য় ভাবি : না, ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে ওকে বাদ দিয়ে দিলাম।
১ম বান্ধবী : রিমিকে দেখাই যায় না, ঘটনা কী রে?
২য় বান্ধবী : ওর তো অহংকারে মাটিতে পা পড়ে না। ডেইলি মতিঝিল অফিসে যায় মেট্রোরেলে, শেওড়াপাড়া বাসায় নামে মেট্রোরেলে।
১ম বন্ধু : বেকার ছিলি, সে ভিন্ন কথা। চাকরি করেও সব কিছুতে ফিঙ্গার দেওয়ার অভ্যাসটা গেল না?
২য় বন্ধু : যাবে কেন? বরং পোক্ত হয়েছে। অফিসে গিয়ে প্রথম কাজই তো ফিঙ্গার দেওয়া।
১ম বন্ধু : তোর বউ কাঁদছে কেন রে?
২য় বন্ধু : জানি না, জিজ্ঞাসা করিনি।
১ম বন্ধু : জিজ্ঞাসা করিসনি কেন?
২য় বন্ধু : যতবার জিজ্ঞাসা করেছি, ততবার লোন করতে হয়েছে।
শিক্ষক : বল তো, ইংলিশ চ্যানেল পার হয়ে বিখ্যাত সাঁতারু ব্রজেন দাস সর্বপ্রথম কী করলেন?
ছাত্র : তোয়ালে দিয়ে গা মুছলেন।
ম্যাডাম : ব্যাকটেরিয়ার ছবি আঁকতে বললাম না খাতায়? আঁকিসনি কেন?
ছাত্রী : এঁকেছি তো ম্যাম। ব্যাকটেরিয়া তো খালি চোখে দেখা সম্ভব না, তাই দেখতে পাচ্ছেন না।
শিক্ষক : বল তো, আখ কী?
ছাত্র : আখ হলো এমন এক প্রকার বাঁশ, যা খেতে খুব মিষ্টি লাগে।
ভিক্ষুক : তিন দিন ধরে কিছু খাই নাই। দশটা টাকা দিবেন?
পথচারী : ভুলেও না। তিন দিন ধরে যে দশ টাকা জোগাড় করতে পারে না, তার ভিক্ষা করার কোনো যোগ্যতাই নেই।
ক্রেতা : কচু, কেজি কত?
বিক্রেতা : ৫০ টাকা কেজি।
ক্রেতা : দাও তো ১ কেজি। গলা ধরবে না তো আবার?
বিক্রেতা : কী যে কন? ৫ লাখ টাকা খরচ কইরা বিয়া কইরা বউ আনছি, হেই বউও গলা ধরল না, আর সামান্য ৫০ টাকার কচু ধরব?
শিক্ষক : তোমরা কয় ভাই বোন?
ছাত্র : আমিসহ মোট একজন।
১ম বন্ধু : যাই রে, এমনেই অনেক দেরি হয়ে গেছে। তোর ভাবি রেগে গেলে সামনে যা পায় তাতেই লাথি বসিয়ে দেয়।
২য় বন্ধু : তাহলে বাসায় যাচ্ছিস কেন?
জনৈক : নিজেকে পুরোপুরি পালটাইয়া ফেলতে চাই, কী করব বাবা?
সাধুবাবা : প্লাস্টিক সার্জারি কর।
ক্রেতা : যেটার দাম জিজ্ঞাসা করি, সেটার দামই বেশি। কম দামি কিছু নাই?
বিক্রেতা : আছে তো। ভ্যানের এই পাড়ে আমি, ওই পাড়ে আপনি।
মা : তোর বয়সে থাকতে সারা দিন ঘর সাজিয়ে রাখতাম। আর তুই? সারা দিন মোবাইল হাতে কী করিস শুনি?
মেয়ে : তুমি যা করতে তাই করি। সুন্দর সুন্দর ছবি তুলে ফেসবুক ওয়াল সাজাই।
স্বামী : সারাটা দিন শুধু সিরিয়াল আর সিরিয়াল। আজ থেকে তোমার সিরিয়াল দেখা বন্ধ।
স্ত্রী : ও মা গো, বাবা গো, এ কোন সিরিয়াল কিলারের সঙ্গে আমায় বিয়ে দিলে গো?
স্বামী : আজ তো আমাদের বিবাহবার্ষিকী। কী রান্না করবে গো?
স্ত্রী : বিষ!
স্বামী : শালা-শালিকে দাওয়াত দিলাম তাহলে?
১ম মাতাল : বল তো, ট্রেনের বেশি ক্ষমতা নাকি মানুষের?
২য় মাতাল : অবশ্যই মানুষের। ট্রেন তো লাইন দিয়া চলতে পারে। আর আমরা তো লাইন, বেলাইন সব জায়গাতেই চলতে পারি।
ছোট বাচ্চা : বাবা, ভূত কী?
বাবা : যার কথা ভাবলে ভয়ে লোমকূপ দাঁড়িয়ে যায়, গা ছমছম করে, বুক ধুকপুক করে আর তার সঙ্গে যদি দেখা হয় তাহলে তো কথাই নেই, ভয়ে থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে মুখ থেকে একটা শব্দও বের হয় না, সে হলো ভূত।
ছোট বাচ্চা : যাও, কী যে বলো? মা কি ভূত?
শিক্ষক : অর্থই অনর্থের মূল।
ছাত্র : তাই যদি হয়, অর্থের বিনিময়ে আপনি পড়াচ্ছেন কেন আর অর্থ উপার্জনের জন্য আমরা পড়ছি কেন স্যার?
এক আমেরিকান বলছে এক বাংলাদেশিকে : আমাদের আমেরিকায় পুরোপুরি স্বাধীনতা দেওয়া হয়। আমি ইচ্ছে করলে হোয়াইট হাউজের সামনে গিয়ে চিৎকার করে বলতে পারব-ডোনাল্ড ট্রাম্প নিপাত যাক।
বাংলাদেশি : এ আর এমন কী! আমিও তো সংসদ ভবনের সামনে গিয়ে চিৎকার করে বলতে পারব, ডোনাল্ড ট্রাম্প নিপাত যাক।
১ম বন্ধু : ব্যবসা করে মাসে কেমন ইনকাম হয় রে?
২য় বন্ধু : লাখে বলি?
১ম বন্ধু : বলিস কী? কয় লাখ?
২য় বন্ধু : ০.০১ লাখ।
নোংরা জুতা পরে বাল্ব বদলাতে চেয়ারের ওপর উঠলেন স্বামী। চেয়ার নোংরা হচ্ছে দেখে স্ত্রী বললেন-একটু নামো, চেয়ারের ওপর কাগজ বিছিয়ে দিই।
স্বামী : দরকার নেই। এমনিতেই নাগাল পাচ্ছি।
