পদ্মা সেতু
সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্থাপনা পদ্মা সেতু। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার। দ্বিতল এই সেতুর এক অংশ পদ্মা নদীর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্ত এবং অপর অংশ নদীর শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে যুক্ত। একই সঙ্গে ট্রেন ও গাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা রয়েছে এ সেতুতে। চার লেন বিশিষ্ট ৭২ ফুট প্রস্থের এ সেতুর নিচতলায় রয়েছে রেল লাইন। এর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। পদ্মা সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা। ২০১৫ সালের ১২ ডিসেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল সেতুর পাইলিং ও নদীশাসনের কাজ উদ্বোধন করেন। এরপর একে একে সব ধাপ পেরিয়ে পদ্মার বুকে ৪২টি পিলারের ওপর দৃশ্যমান হয়ে ওঠে স্বপ্নের সেতু। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সেতুর মাধ্যমে বাংলাদেশের জিডিপি বছরে ১.২ থেকে ১.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ জুন ২০২২ বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন।
পদ্মা সেতুতে ইটিসি চালু হওয়ায় টোল পরিশোধ আরও দ্রুত ও ডিজিটাল হয়েছে: সেতু সচিব
১৮ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৩১ পিএম
গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে পদ্মা সেতুর মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে জুলাই-গ্রাফিতি অঙ্কন
০৮ আগস্ট ২০২৫, ০২:৫৪ পিএম
