jugantor
ফরিদগঞ্জে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ আটক : সড়ক অবরোধ

  ফরিদগঞ্জ প্রতিনিধি  

২৮ নভেম্বর ২০১৪, ০০:০০:০০  | 

সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ জন আটকের প্রতিবাদে ফরিদগঞ্জে বৃহস্পতিবার সকালে ও বুধবার রাতে দুই দফা অবরোধ করেছে তাদের সমর্থকরা। চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের চরকুমিরা এলাকায় গাছ কেটে এ অবরোধ করা হয়। দীর্ঘ তিনঘণ্টা অবরোধে ওই সড়কের উভয় পাশে কয়েক কিলোমিটার ধরে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। সকাল ১০টায় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। বৃহস্পতিবার সকালে আটক সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম রিপন ও স্বপন নামে আরেকজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, বুধবার রাতে তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে বিবদমান ছাত্রলীগের একাংশের নেতা জেলা ছাত্রলীগের সদস্য পাবেলকে মারধর করে অপর অংশের নেতা ঘোষিত উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব। এর জের ধরে উভয় পক্ষ ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার পরে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পাবেলের সমর্থকরা উপজেলা পরিষদে ঢুকে বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাংচুর এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সাহেদ সরকারের অফিস কক্ষের দরজা ভাংচুর করে। এসময় পুলিশ যুবলীগ কর্মী স্বপনকে আটক করে। এর কিছুক্ষণ পর তার পক্ষ নিয়ে ছাত্রলীগের একটি অংশ ওয়াপদা মাঠের বিজয় মেলায় হামলার চেষ্টা করে। এসময় তারা সেখানে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবকে বেধড়ক মারপিট করে মিছিল নিয়ে বাজারে চলে যায়। পুলিশ মিছিল থেকে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম রিপনকে আটক করে। রাতে এই ঘটনার প্রতিবাদে চরকুমিরা ও টিএন্ডটি এলাকায় গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ করে নেতাকর্মীরা।



সাবমিট

ফরিদগঞ্জে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ আটক : সড়ক অবরোধ

 ফরিদগঞ্জ প্রতিনিধি 
২৮ নভেম্বর ২০১৪, ১২:০০ এএম  | 
সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ জন আটকের প্রতিবাদে ফরিদগঞ্জে বৃহস্পতিবার সকালে ও বুধবার রাতে দুই দফা অবরোধ করেছে তাদের সমর্থকরা। চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের চরকুমিরা এলাকায় গাছ কেটে এ অবরোধ করা হয়। দীর্ঘ তিনঘণ্টা অবরোধে ওই সড়কের উভয় পাশে কয়েক কিলোমিটার ধরে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। সকাল ১০টায় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। বৃহস্পতিবার সকালে আটক সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম রিপন ও স্বপন নামে আরেকজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, বুধবার রাতে তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে বিবদমান ছাত্রলীগের একাংশের নেতা জেলা ছাত্রলীগের সদস্য পাবেলকে মারধর করে অপর অংশের নেতা ঘোষিত উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব। এর জের ধরে উভয় পক্ষ ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার পরে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পাবেলের সমর্থকরা উপজেলা পরিষদে ঢুকে বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাংচুর এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সাহেদ সরকারের অফিস কক্ষের দরজা ভাংচুর করে। এসময় পুলিশ যুবলীগ কর্মী স্বপনকে আটক করে। এর কিছুক্ষণ পর তার পক্ষ নিয়ে ছাত্রলীগের একটি অংশ ওয়াপদা মাঠের বিজয় মেলায় হামলার চেষ্টা করে। এসময় তারা সেখানে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবকে বেধড়ক মারপিট করে মিছিল নিয়ে বাজারে চলে যায়। পুলিশ মিছিল থেকে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম রিপনকে আটক করে। রাতে এই ঘটনার প্রতিবাদে চরকুমিরা ও টিএন্ডটি এলাকায় গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ করে নেতাকর্মীরা।



 
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র