jugantor
কবিরহাট থানায় আ.লীগের হামলা, পুলিশসহ আহত ৭

  নোয়াখালী, ৬ মার্চ:  

০৬ মার্চ ২০১৪, ১৩:৫৭:১৪  | 

নোয়াখালীর কবিরহাটে পৌর মেয়রকে গ্রেফতারের গুজবে থানায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করেছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। সহিংস হামলায় পুলিশসহ ৭ জন আহত হয়েছেন।
বুধবার রাত ১২টার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত ৪ জনকে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে শাহাদাত হোসেন (৩২) নামে একজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় থানার ৯টি কক্ষ ও প্রধান ফটকের দরজা ভাংচুর করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৪০ রাউন্ড গুলি ছোড়ে।
এতে কবিরহাট উপজেলার ঘোষবাগ গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে আব্দুল ওয়াহেদ পরোয়ানা (২৬), উত্তর লামছি গ্রামের মৃত আবুল বাশারের ছেলে এ বি এম রিয়াজ হোসেন বাদশা এবং কবিরহাট কলেজ ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ফখরুল ইসলাম স্বপন (২৮) এবং পুলিশ সদস্য ইয়াছিন আলী, কাউয়ুম ও বাবুল আহত হন।
জানা যায়, কবিরহাট পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোসলেহ উদ্দিন নবীকে গ্রেফতারের জন্য বুধবার সকালে ও বিকালে ২ দফা ঘোষবাগ গ্রামের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। তাকে না পেয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার ২ ভাই মনির উদ্দিন ও বখতিয়ার উদ্দিনকে আটক করে কবিরহাট থানায় নিয়ে সেখান থেকে সুধারাম থানায় পাঠানো হয়।
খবর পেয়ে রাত পৌনে ১২টার দিকে কবিরহাট পৌর মেয়র ও কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক রায়হান আটককৃত ২ জনকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় যান।
এ সময় কবিরহাট থানার ওসি এস এম মাহবুবুল আলমের সঙ্গে মেয়রের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হলে গুজব রটে যায় মেয়রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। একপর্যায়ে শত শত ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মী থানায় গেলে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে শুরু হয় থানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং ভাংচুর।
পরে রাত ২টার দিকে সুধারাম থানা থেকে ছাত্রলীগ নেতার আটককৃত ২ ভাইকে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
 

সাবমিট

কবিরহাট থানায় আ.লীগের হামলা, পুলিশসহ আহত ৭

 নোয়াখালী, ৬ মার্চ: 
০৬ মার্চ ২০১৪, ০১:৫৭ পিএম  | 

নোয়াখালীর কবিরহাটে পৌর মেয়রকে গ্রেফতারের গুজবে থানায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর করেছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। সহিংস হামলায় পুলিশসহ ৭ জন আহত হয়েছেন।
বুধবার রাত ১২টার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত ৪ জনকে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে শাহাদাত হোসেন (৩২) নামে একজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় থানার ৯টি কক্ষ ও প্রধান ফটকের দরজা ভাংচুর করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৪০ রাউন্ড গুলি ছোড়ে।
এতে কবিরহাট উপজেলার ঘোষবাগ গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে আব্দুল ওয়াহেদ পরোয়ানা (২৬), উত্তর লামছি গ্রামের মৃত আবুল বাশারের ছেলে এ বি এম রিয়াজ হোসেন বাদশা এবং কবিরহাট কলেজ ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ফখরুল ইসলাম স্বপন (২৮) এবং পুলিশ সদস্য ইয়াছিন আলী, কাউয়ুম ও বাবুল আহত হন।
জানা যায়, কবিরহাট পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মোসলেহ উদ্দিন নবীকে গ্রেফতারের জন্য বুধবার সকালে ও বিকালে ২ দফা ঘোষবাগ গ্রামের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। তাকে না পেয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার ২ ভাই মনির উদ্দিন ও বখতিয়ার উদ্দিনকে আটক করে কবিরহাট থানায় নিয়ে সেখান থেকে সুধারাম থানায় পাঠানো হয়।
খবর পেয়ে রাত পৌনে ১২টার দিকে কবিরহাট পৌর মেয়র ও কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক রায়হান আটককৃত ২ জনকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় যান।
এ সময় কবিরহাট থানার ওসি এস এম মাহবুবুল আলমের সঙ্গে মেয়রের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হলে গুজব রটে যায় মেয়রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। একপর্যায়ে শত শত ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মী থানায় গেলে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে শুরু হয় থানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং ভাংচুর।
পরে রাত ২টার দিকে সুধারাম থানা থেকে ছাত্রলীগ নেতার আটককৃত ২ ভাইকে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
 

 
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র