কক্সবাজার থানায় ছাত্রলীগের হামলা ভাংচুর, আহত ৫
কক্সবাজার প্রতিনিধি, ১৮ জুলাই
১৮ জুলাই ২০১৪, ২১:৪৮:৩৭ |
কক্সবাজার শহর ছাত্রলীগের ধর্মবিষয়ক উপ-সম্পাদক এরফানুল হক হিমুর মোটর সাইকেল আটককে কেন্দ্র করে শুক্রবার সদর মডেল থানায় হামলা করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। এ সময় পুলিশের ব্যাপক লাঠিচার্জ ও গুলিবর্ষণে এক ছাত্রলীগ কর্মী গুলিবিদ্ধসহ ৫ জন আহত হয়েছেন। এরপর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা প্রধান সড়ক অবরোধ করে। রাত সাড়ে ৮ টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বিকেলে প্রধান সড়কের ফজল মার্কেট এলাকায় লাইসেন্সবিহীন মোটর সাইকেল আটক অভিযান করে পুলিশ। অভিযানে শহর ছাত্রলীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-সম্পাদক এরফানুল হক হিমুর মোটর সাইকেল আটক করা হয়। এসময় পুলিশের সঙ্গে বাড়াবাড়ি করায় হিমুকে মারধর করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। খবর পেয়ে ইফতারের পর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আলী আহমদ থানায় গেলে তাকেও লাঞ্ছিত করার অভিযোগে মিছিল করে ছাত্রলীগ। পরে পুলিশ বাধা দিলে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা থানায় হামলা চালায়। নেতাকর্মীরা একটি পুলিশ ভ্যান, টমটম, রিক্সা, মোটর সাইকেলসহ ব্যাপক ভাংচুর করে। এ ছাড়া ভাংচুর করা হয় ট্রাফিক পুলিশ অফিস ও সিআইডি অফিস। শহর আ.লীগ সভাপতি মুজিবুর রহমান বলেন, বিনা উস্কানিতে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতির ওপর হামলা করেছে পুলিশ। এটা পুলিশের বাড়াবাড়ি। এ ব্যাপারে পুলিশ কর্মকর্তারা সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কক্সবাজার থানায় ছাত্রলীগের হামলা ভাংচুর, আহত ৫
কক্সবাজার প্রতিনিধি, ১৮ জুলাই
১৮ জুলাই ২০১৪, ০৯:৪৮ পিএম |
কক্সবাজার শহর ছাত্রলীগের ধর্মবিষয়ক উপ-সম্পাদক এরফানুল হক হিমুর মোটর সাইকেল আটককে কেন্দ্র করে শুক্রবার সদর মডেল থানায় হামলা করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। এ সময় পুলিশের ব্যাপক লাঠিচার্জ ও গুলিবর্ষণে এক ছাত্রলীগ কর্মী গুলিবিদ্ধসহ ৫ জন আহত হয়েছেন। এরপর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা প্রধান সড়ক অবরোধ করে। রাত সাড়ে ৮ টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বিকেলে প্রধান সড়কের ফজল মার্কেট এলাকায় লাইসেন্সবিহীন মোটর সাইকেল আটক অভিযান করে পুলিশ। অভিযানে শহর ছাত্রলীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-সম্পাদক এরফানুল হক হিমুর মোটর সাইকেল আটক করা হয়। এসময় পুলিশের সঙ্গে বাড়াবাড়ি করায় হিমুকে মারধর করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। খবর পেয়ে ইফতারের পর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আলী আহমদ থানায় গেলে তাকেও লাঞ্ছিত করার অভিযোগে মিছিল করে ছাত্রলীগ। পরে পুলিশ বাধা দিলে ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা থানায় হামলা চালায়। নেতাকর্মীরা একটি পুলিশ ভ্যান, টমটম, রিক্সা, মোটর সাইকেলসহ ব্যাপক ভাংচুর করে। এ ছাড়া ভাংচুর করা হয় ট্রাফিক পুলিশ অফিস ও সিআইডি অফিস। শহর আ.লীগ সভাপতি মুজিবুর রহমান বলেন, বিনা উস্কানিতে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতির ওপর হামলা করেছে পুলিশ। এটা পুলিশের বাড়াবাড়ি। এ ব্যাপারে পুলিশ কর্মকর্তারা সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।