সম্রাটের পর জামিনে মুক্তি পেলেন খালেদ
ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেফতার সাবেক যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।খালেদ কারাবন্দি অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে মুক্তি পান তিনি। তবে রাতে মুক্তি পাওয়ার পর বিএসএমএমইউর কেবিনেই ছিলেন খালেদ।
এর আগে গত ২৩ আগস্ট জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাবেক সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট।তার আট দিন পর যুবলীগের একই শাখার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদও জামিনে মুক্তি পেলেন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের (কেরানীগঞ্জ) জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ বলেন, ‘খালেদ সবগুলো মামলাতে জামিন পেয়েছেন। আজ রাত ১০টার দিকে তিনি মুক্তি পান। তবে তিনি রাতটা মনে হয় হাসপাতালেই থাকছেন।’
২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর খালেদকে আটকের পর ফকিরাপুল ইয়াংমেন্স ক্লাবে অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে ১৬৩ মাদকসেবীকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় গ্রেফতার করে ভ্রাম্যমাণ আদালত বিভিন্ন মেয়াদে বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ ক্যাসিনোসামগ্রী ও নগদ ২৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পর দিন ১৯ সেপ্টেম্বর খালেদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও অর্থপাচার আইনে গুলশান থানায় তিনটি এবং মতিঝিল থানায় মাদক আইনে একটি মামলা করে র্যাব।
এ ছাড়া খালেদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলাও করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলাগুলোর মধ্যে অস্ত্র ও মাদক আইনের মামলা দুটি বিচারাধীন রয়েছে। আর দুদকের মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
সম্রাটের পর জামিনে মুক্তি পেলেন খালেদ
যুগান্তর প্রতিবেদন
০১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২২:৫৫:৪৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেফতার সাবেক যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।খালেদ কারাবন্দি অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের কেবিনে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে মুক্তি পান তিনি। তবে রাতে মুক্তি পাওয়ার পর বিএসএমএমইউর কেবিনেই ছিলেন খালেদ।
এর আগে গত ২৩ আগস্ট জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাবেক সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট।তার আট দিন পর যুবলীগের একই শাখার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদও জামিনে মুক্তি পেলেন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের (কেরানীগঞ্জ) জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ বলেন, ‘খালেদ সবগুলো মামলাতে জামিন পেয়েছেন। আজ রাত ১০টার দিকে তিনি মুক্তি পান। তবে তিনি রাতটা মনে হয় হাসপাতালেই থাকছেন।’
২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর খালেদকে আটকের পর ফকিরাপুল ইয়াংমেন্স ক্লাবে অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে ১৬৩ মাদকসেবীকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় গ্রেফতার করে ভ্রাম্যমাণ আদালত বিভিন্ন মেয়াদে বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ ক্যাসিনোসামগ্রী ও নগদ ২৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পর দিন ১৯ সেপ্টেম্বর খালেদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও অর্থপাচার আইনে গুলশান থানায় তিনটি এবং মতিঝিল থানায় মাদক আইনে একটি মামলা করে র্যাব।
এ ছাড়া খালেদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলাও করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলাগুলোর মধ্যে অস্ত্র ও মাদক আইনের মামলা দুটি বিচারাধীন রয়েছে। আর দুদকের মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2024